পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এই ম্যাচটিকে অনেকে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালের মহড়া হিসেবেও দেখছিল। এদিন দুই দলই প্রথম একাদশে বেশকিছু পরিবর্তন করে। তবে ম্যাচের শুরুর দিকে অবশ্য চেলসির আধিপত্যই বেশি ছিল। আর ৩২ মিনিটে টিমো ওয়ার্নার ম্যান সিটির জালে বলও জড়িয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু, ভাগ্য সহায় হয়নি। অফ-সাইডের জন্য গোলটি বাতিল হয়ে যায়। উল্টোদিকে, ৪৪ মিনিটে গোলের দেখা পেয়ে যায় ম্যান সিটি। গ্যাব্রিয়াল হেসাসের বাড়ানো বল থেকে গোল করেন রহিম স্টার্লিং। পরের মিনিটেই ব্যবধান দ্বিগুণ করতে পারত ম্যান সিটি। বক্সের মধ্যে হেসাসকে অবৈধ ফাউল করে ম্যাঞ্চেস্টারের ‘নীল’ দলটিকে পেনাল্টি উপহার দেন চেলসি ডিফেন্ডার গিলমোর। কিন্তু, পেনাল্টি থেকে গোল করতে ব্যর্থ হন আগুয়েরো। প্রথমার্ধের খেলা ১-০ গোলে এগিয়ে থেকেই শেষে করে পেপ-ব্রিগেড। তবে এই লিড তারা বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারেনি। ম্যাচের ৬২ মিনিটে চেলসিকে সমতায় ফেরান হাকিম জিয়েখ। সিজার এজপিলিকুয়েতার থেকে বল নিয়ে গোলকিপার এডারসন মরিসকে পরাস্ত করেন এই মরোক্কান উইঙ্গার। ম্যাচের শেষদিকে ম্যান সিটি বেশ কয়েকটা গোলের সুযোগ তৈরি করেছিল। তবে তা কাজে লাগাতে পারেনি। নির্ধারিত সময় পর্যন্ত স্কোরলাইন ১-১ থাকলেও ইনজুরি টাইমে গোল হজম করতে হয় ম্যান সিটিকে। টিমো ওয়ার্নারের বাড়ানো পাস থেকে গোল করে চেলসিকে জয় এনে দেন মার্কোস অ্যালনসো।
অন্যদিকে, ঘরের মাঠে টটেনহ্যাম হটস্পারকে ৩-১ গোলে হারিয়ে চমক দিল লিডস ইউনাইটেড। মার্সেলো বিয়েলসার দলের হয়ে গোল করেছেন স্টুয়ার্ট ডালাস, পেট্রিক বামফোর্ড ও রডরিগো।