বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
দক্ষিণ আফ্রিকা-অস্ট্রেলিয়া টেস্ট সিরিজ বাতিল হয়ে যাওয়ার পরেই বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে জায়গা করে নিয়েছিল নিউজিল্যান্ড। আর ঘরের মাঠে ইংল্যান্ডকে ৩-১ ব্যবধানে হারিয়ে খেতাবি লড়াইয়ে ছাড়পত্র ছিনিয়ে নিয়েছে টিম ইন্ডিয়াও। তবে খেলা যেহেতু ইংল্যান্ডের মাটিতে, তাই কিছুটা হলেও সুবিধা পাবে নিউজিল্যান্ড। কারণ, ইংল্যান্ডের পিচে বল স্যুইং করে। আর স্বাভাবিক নিয়মেই কিউয়ি পেসাররা গতির সঙ্গে স্যুইংয়ের মিশেলে ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের বিপাকে ফেলতে চাইবেন। তবে খেলা যেহেতু জুনে, সেক্ষেত্রে উইকেট কতটা পেস সহায়ক হবে, তা নিয়েও প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে। তা নিয়ে বিচলিত নন ভারতীয় ক্রিকেটাররা। বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ জেতার জন্য মুখিয়ে রয়েছেন চেতেশ্বর পূজারা, রবিচন্দ্রন অশ্বিন, অজিঙ্কা রাহানের মতো টেস্ট স্পেশালিস্টরা। কারণ, তাঁরা আপাতত শুধু লাল আর গোলাপি বলেই দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেন। পূজারার কথায়, ‘টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ খেতাব বিশ্বকাপের মতোই। এই সুযোগ হাতছাড়া করতে চাই না।’
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল গিরে কড়া জৈব সুরক্ষা বলয় গড়ে তুলতে চাইছে আইসিসি। দুই দলের ক্রিকেটারদের ২৬ দিন নাকি কোয়ারেন্টাইনে থাকতেই হবে। এই প্রস্তাব বিসিসিআই মেনে নিয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে। যদিও অস্ট্রেলিয়া সফরে জৈব সুরক্ষা বলয়ের কড়াকড়ি নিয়ে ভারতীয় ক্রিকেটাররা ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন। আইপিএলের ফাইনাল ৩০ মে। তাই জুনের প্রথম সপ্তাহেই ভারতীয় দল ইংল্যান্ড পাড়ি দিতে পারে। সময় পেলে বিলেতের আবহাওয়ার সঙ্গে মানিয়ে নিতে সুবিধা হবে কোহলিদের।