পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
প্রশ্ন: লকডাউনের কঠিন দিনগুলি কীভাবে কাটাতেন?
পাপা: ভারতে অনেক কঠোরভাবে লকডাউন মানা হয়েছিল। এই ব্যাপারে সেনেগালে বেশ কিছু শিথিলতা ছিল। তাই অনুশীলন চালিয়ে যেতে সমস্যা হয়নি।
প্রশ্ন: কলকাতায় ফিরে কতটা নস্টালজিক লাগছে?
পাপা: অনেকটাই। আই লাভ কলকাতা। এই শহরের প্রাণশক্তিই অন্যরকম। এখন হোটেলের ঘরে কাটছে প্রায় গোটা দিন। তা সত্ত্বেও অসুবিধা হচ্ছে না।
প্রশ্ন: গত মরশুমে আপনি ১২ ম্যাচে ১০ গোল করেছিলেন। সেই ধারাবাহিকতা এবারও অব্যাহত। সাফল্যের রসায়ন কী?
পাপা: কঠোর পরিশ্রম। সহ-খেলোয়াড়দের সহযোগিতা ছাড়া গোল পাওয়া সম্ভব নয়। তাই আমার সাফল্যের সিংহভাগ কৃতিত্ব ওদেরই। গত মরশুমে মোহন বাগানে একাধিক দক্ষ ফুটবলার ছিল। আর এবার পাঞ্জাবের দলেও বেশ কয়েকজন প্রতিশ্রুতিসম্পন্ন ফুটবলার রয়েছে। ভবিষ্যতে ওরা দেশের মুখ উজ্জ্বল করবে।
প্রশ্ন: মোহনবাগানে সুখস্মৃতি নিয়ে প্রতিক্রিয়া কী?
পাপা: প্রথম আই লিগ জয় তো সবুজ-মেরুন জার্সি গায়েই। সমর্থকদের উষ্ণ ভালোবাসা ভোলার নয়। এখনও ভালো খেলার অনুপ্রেরণা জোগান ওঁরা। তবে পাঞ্জাব এফসি’ই এখন আমার ক্লাব। সেরা পারফরম্যান্স মেলে ধরতে চাই।
প্রশ্ন: রয় কৃষ্ণা সম্পর্কে কী বলবেন?
পাপা: এই মুহূর্তে ভারতে খেলা সেরা বিদেশি স্ট্রাইকার অবশ্যই রয় কৃষ্ণা। ওর সাফল্যে আমি বিন্দুমাত্র আশ্চর্য নই। এ লিগে কৃষ্ণার বিরুদ্ধে দু’বছর খেলেছি। জানি, বিপক্ষ বক্সে ও কতটা ভয়ঙ্কর।
প্রশ্ন: পাঞ্জাব এফসি’তে যোগ দেওয়ার নেপথ্য কারণ?
পাপা: পাঞ্জাব ছাড়া মহামেডান স্পোর্টিংয়ের অফার ছিল। এই ক্লাবের অফার পাওয়ার পর বেইতিয়াসহ কয়েকজনের সঙ্গেও আলোচনা করেছিলাম। তারপর পাঞ্জাবের অফার গ্রহণ করি। কর্তারা যথেষ্ট পেশাদার। পেমেন্ট নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়তে হয় না।