কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
মোহন বাগানের সঙ্গে সংযুক্তিকরণ হয়েছে তিনবারের চ্যাম্পিয়ন এটিকের। নতুন মোড়কে এবার আইএসএল খেলছে কলকাতার ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। শুরুটাও করেছে চ্যাম্পিয়নের মতো। ফলে এবারও আপনার দল খেতাবের দাবিদার? এই প্রসঙ্গে স্প্যানিশ কোচের সাফ কথা, ‘আমি ম্যাজিশিয়ান নই। ম্যাচ বাই ম্যাচ এগনোই লক্ষ্য। জয়ের অভ্যাস রপ্ত করার দিকেই জোর দিচ্ছি।’ ২ ম্যাচে ৬ পয়েন্ট সংগ্রহ করে আত্মবিশ্বাসী প্রীতম কোটাল-রয় কৃষ্ণারা। বৃহস্পতিবারের ম্যাচে তাঁদের প্রতিপক্ষ ওড়িশা এফসি। প্রথম দু’টি ম্যাচে যাদের ঝুলিতে মাত্র এক পয়েন্ট। কিন্তু প্রতিপক্ষকে একেবারেই হাল্কাভাবে নিতে নারাজ হাবাস। তাঁর কথায়, ‘গত ম্যাচে জামশেদপুর এফসি’র বিরুদ্ধে জোড়া গোল করেছে ওড়িশার ডিয়েগো মরিসিও। এছাড়াও রয়েছে মার্সেলিনহোর মতো স্ট্রাইকার। যে আইএসএলে অন্যতম সেরা গোলগেটার। সেটপিসেও দক্ষ। তাই আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।’
প্রথম দু’টি ম্যাচে সবুজ-মেরুন রক্ষণ কোনও গোল হজম করেনি। কোচ হাবাস মনে করছেন, আক্রমণ ও রক্ষণে ভারসাম্য বজায় রাখাই তাঁর ফুটবলারদের কাছে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। অভিজ্ঞ স্প্যানিশ কোচ জানেন, কোনও একটি বিভাগে বাড়তি নজর দিলে সমস্যা বাড়তেই পারে। স্ট্রাইকার রয় কৃষ্ণা প্রথম দু’টি ম্যাচেই গোল পেয়েছেন। তা স্বস্তিতে রেখেছে স্প্যানিশ কোচকে। তাঁর মতে, রয় কেমন খেলছে সেটা বড় কথা নয়। ও গোল পাচ্ছে, এটাই ইতিবাচক দিক। সবুজ-মেরুন ব্রিগেডের বেশিরভাগ আক্রমণ ডানদিক থেকে হচ্ছে। চোট পেয়ে ম্যাচের বাইরে চলে যাওয়া সুসাইরাজের অভাব অনুভব করছেন হাবাস। মিডফিল্ডার এডু গার্সিয়ারও মাঠে ফিরতে আরও তিন-চারদিন সময় লাগবে।
ওড়িশা এফসি’র কোচ বাক্সটার বলছেন, ‘শক্তিশালী প্রতিপক্ষ এটিকে-মোহন বাগান। ওই দলে অভিজ্ঞ ফুটবলার রয়েছে। ওদের ফরোয়ার্ড লাইন বিপজ্জনক। আমাদের ডিফেন্ডারদের সতর্ক থাকতেই হবে। বৃহস্পতিবারের ম্যাচে প্রাথমিকভাবে গোল হজম না করাই লক্ষ্য। সেটাই ফুটবলারদের বলেছি।’