কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
গত কয়েক মাসে একাধিক বিতর্কে জর্জরিত বার্সেলোনা। তাই থমথমে পরিস্থিতির মধ্যে রবিবার লা লিগার প্রথম ম্যাচে মাঠে নেমেছিল কোম্যান-ব্রিগেড। ভিয়ারিয়ালের বিরুদ্ধে মূলত ৪-২-৩-১ ছকে দল সাজিয়েছিলেন ডাচ কোচ। ম্যাচের অধিকাংশ সময়ে মেসিকে ফলস নাইন পজিশনে ব্যবহার করা হয়। শুরুতেই জোড়া গোল করে দলকে এগিয়ে দেন আনসু ফাতি। ১৫ মিনিটে জর্ডি আলবার ক্রস থেকে ডানপায়ের নিখুঁত শটে জাল কাঁপান এই তরুণ উইঙ্গার (১-০)। চার মিনিট বাদে কুতিনহোর ডিফেন্স চেরা পাস থেকে ফাতির দ্বিতীয় গোল (২-০)। উল্লেখ্য, দলের তৃতীয় গোলের ক্ষেত্রেও অবদান ছিল তাঁর। ৩৫ মিনিটে বক্সের মধ্যে বিপজ্জনক হয়ে ওঠার আগের মুহূর্তে ফাতিকে ফাউল করেন ভিয়ারিয়ালের গাস্পার। পেনাল্টি পায় বার্সা। যা থেকে লক্ষ্যভেদে ভুল হয়নি মেসির (৩-০)। শনিবারই রিয়ালের হয়ে টানা ১৭ মরশুম গোল করার নজির গড়েছিলেন সের্গিও র্যামোস। এদিন মেসিও সেই কীর্তিতে ভাগ বসালেন।
তিন গোলে লিড নেওয়ার পরেও আক্রমণাত্মক ফুটবল বজায় রাখে বার্সেলোনা। কুতিনহোরা প্রাপ্ত সুযোগ কাজে লাগাতে পারলে ভিয়ারিয়ালের লজ্জা আরও বাড়ত। প্রথমার্ধের অন্তিম লগ্নে বিপক্ষ দলের কফিনে শেষ পেরেকটি পোঁতেন মেসি। সের্গিও বুস্কেতসকে লক্ষ্য করে মেসির গোলমুখী ক্রস বিপদমুক্ত করতে গিয়ে নিজেদের জালেই বল জড়ান ভিয়ারিয়াল ডিফেন্ডার পাও তোরেস (৪-০)। দ্বিতীয়ার্ধে একচ্ছত্র প্রাধান্য বজায় রাখলেও গোলসংখ্যা বাড়েনি বার্সেলোনার।