গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
খাতায় কলমে দিল্লি এবার যথেষ্ট শক্তিশালী দল। ওদের সব বিভাগেই গভীরতা রয়েছে। পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে প্রথম ম্যাচে সুপার ওভারে জিতলেও ওদের পারফরম্যান্স কিন্তু মন ভরাতে পারেনি। চেন্নাইয়ের বিরুদ্ধে আসল পরীক্ষার মুখে পড়তে হবে শ্রেয়াস আয়ারদের। যদিও ধোনিরা রাজস্থানের কাছে গত ম্যাচে হেরেছে, তবুও ওদের লড়াইয়ের তারিফ করতে হবে। ২১৭ রানের বিশাল টার্গেট তাড়া করতে নেমে অসাধারণ মানসিক দৃঢ়তার পরিচয় দিয়েছে ওরা। আর সে জন্যই জয়ের খুব কাছে পৌঁছেও গিয়েছিল তারা। বিশেষ করে ফাফ ডু’প্লেসির ৩৭ বলে ৭৩ রানের ইনিংস সত্যিই মুগ্ধ করেছে। শেন ওয়াটসনের ব্যাটিংয়েও ছিল ফর্মে ফেরার ইঙ্গিত। ৩৩ রানে আউট হওয়ার পর নিজের প্রতি ওর অসন্তোষই বলে দিচ্ছিল, এতদিন ধরে ক্রিকেট খেলা সত্তেও সাফল্যের খিদে এতটুকু কমেনি। এটা ঠিক যে চেন্নাই দলের ভারসাম্য দিল্লির থেকে কম। বিশেষ করে বোলিংয়ে দুই দলের ফারাক অনেকটাই। তার উপর দুবাইয়ের পিচে ধোনিদের চেয়ে বেশি সুবিধা পাবে দিল্লি। তবে প্রথম ম্যাচে রবিচন্দ্রন অশ্বিনের চোট পাওয়াটা ওদের কাছে চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়াতে পারে।
এই কলাম লিখতে বসে এমন একটা দুঃসংবাদ পেলাম, যা মনকে ভারাক্রান্ত করে দিয়েছে। ডিন জোন্সের মৃত্যুতে আমি বিহ্বল। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আমার একমাত্র উইকেটটা ছিল জোন্সের। তবে তার চেয়েও বড় কথা তিনি ছিলেন আমার খুবই ভালো বন্ধু। তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করি।