গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
অতীতে নেট প্র্যাকটিসের জন্য সাধারণত স্থানীয় বোলারদেরই ব্যবহার করা হত। তবে এবারের টুর্নামেন্টে কঠোর জৈব সুরক্ষা ব্যবস্থা থাকায় সমস্ত ফ্র্যাঞ্চাইজিদের অনুশীলন সেশনের জন্য নেট বোলার নিয়ে যেতে হবে। যেহেতু গোটা বিশ্বেই করোনা ভাইরাসের প্রকোপ দেখা দিয়েছে তাই কোনও দলই স্থানীয় বোলারদের কাজে লাগানোর ঝুঁকি নিচ্ছে না। এই প্রসঙ্গে চেন্নাই সুপার কিংসের সিইও কাশী বিশ্বনাথন জানিয়েছেন, ‘আমরা নেট সেশনের জন্য ১০ জন বোলার সঙ্গে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছি। তারা সকলেই দলের সঙ্গে যাবে এবং টুর্নামেন্ট শুরু হওয়া পর্যন্ত আমিরশাহিতে থাকবে।’ কেকেআরের পক্ষ থেকেও ১০ জন নেট বোলার নিয়ে যাওয়ার কথা জানানো হয়েছে। মুম্বইয়ের প্রাক্তন অধিনায়ক তথা অ্যাকাডেমির কোচ অভিষেক নায়ার তাঁদের নির্বাচন করবেন।
বাকি ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলির মধ্যে রাজস্থান রয়্যালস ও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু তাদের নিজস্ব অ্যাকাডেমি থেকে বোলার নির্বাচন করার ভাবনাচিন্তা করছে। এই প্রসঙ্গে আরসিবি অ্যাকাডেমির সঙ্গে যুক্ত থাকা এক কর্তা জানিয়েছেন, ‘আমরা ঠিক করেছি, প্রাক্তন অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সদস্য দীপক ঠাকরেকে দলের সঙ্গে নিয়ে যাব। নেটে বিরাট কোহলিকে বোলিং করতে পারাটা তার কাছে শিক্ষনীয় ব্যাপার হবে।’ পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন, ‘দুবাইয়ের স্লো ট্র্যাকের কথা মাথায় রেখে প্রত্যেক দলই বেশি সংখ্যক স্পিনার নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে জোর দেবে। আমার ধারণা, এবারের আইপিএলে অনেক নতুন বাঁহাতি স্পিনার, রিস্ট স্পিনারের খোঁজ মিলবে।’ উল্লেখ্য, করোনা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে প্রত্যেক দলের খেলোয়াড় সংখ্যা ২৪-এর মধ্যে সীমাবদ্ধ করে দিয়েছে বিসিসিআই। তবে কতজন সাপোর্ট স্টাফ দলের সঙ্গে থাকতে পারবে, তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি।