পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
করোনার ধাক্কা সামলে ইতালিয়ান লিগ পুনরায় শুরু হওয়ায় শেষ এক মাসে টানা ম্যাচ খেলেছে আটালান্টা। পক্ষান্তরে, পিএসজি খুব একটা ম্যাচের মধ্যে নেই। ঘরোয়া ফুটবলে দুটো ফাইনাল ছাড়া বেশ কয়েকটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলেছেন নেইমাররা। ফলে দীর্ঘ বিরতির পর বুধবার প্রথম বড় ম্যাচে মাঠে নেমে কীভাবে মানিয়ে নেবে টুচেল-ব্রিগেড, সেটাই দেখার। চোটের কারণে আটালান্টার বিরুদ্ধে অনিশ্চিত দলের আক্রমণভাগের সেরা ভরসা কিলিয়ান এমবাপে। কোপা দে ফ্রান্সের ফাইনালে গোড়ালিতে চোট পেয়ে মাঠ ছেড়েছিলেন তিনি। একটা সময় বাকি মরশুমে তাঁর মাঠে ফেরা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছিল। তবে আটালান্টা ম্যাচের আগে হাল্কা অনুশীলন শুরু করেছেন এমবাপে। কার্ড ও চোট সমস্যায় অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া ও মার্কো ভেরেত্তিকে এই ম্যাচে পাবেন না কোচ টুচেল।
এমবাপের খেলা নিয়ে অনিশ্চিয়তা থাকলেও, সাম্প্রতিক পরিসংখ্যানের বিচারে পিএসজি’র গোল করার লোকের অভাব নেই। নেইমার, ইকার্ডি সহ একাধিক ফুটবলার গোলের মধ্যে রয়েছেন। ২০১৪-১৫ মরশুম থেকে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের নক-আউট পর্বে শেষ ১৬ ম্যাচে ১২টি গোল করেছেন ব্রাজিলিয়ান তারকা। রোনাল্ডো (৩৩), মেসি (১৬) ও লিওয়ানডস্কির (১৪) পরেই রয়েছেন তিনি। এদিকে, আটালান্টার ফরোয়ার্ড লাইনও যথেষ্ট শক্তিশালী। চলতি মরশুমে সিরি-এ’তে ৯৮টি গোল করেছে তারা। ইউরোপের সেরা পাঁচ লিগে গোলসংখ্যার নিরিখে ম্যাঞ্চেস্টার সিটি (১০২) ও বায়ার্ন মিউনিখের (১০০) পরেই রয়েছে আটালান্টা। তবে দু’দলের প্রধান চিন্তার কারণ রক্ষণ। বিশেষ করে ইতালিয়ান ক্লাবটি এবারের চ্যাম্পিয়ন্স লিগে কোয়ার্টার-ফাইনালে জায়গা করে নেওয়া আট দলের মধ্যে সব থেকে বেশি গোল হজম করেছে। ফলে শেষ চারের টিকিট নিশ্চিত করতে হলে দুই দলকেই রক্ষণ সংগঠন মজবুত করতে হবে।