পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
উল্লেখ্য, ১০ আগস্টের মধ্যে দলগুলিকে জার্সির ডিজাইন জমা দেওয়ার কথা বলেছিল আইএসএল আয়োজকরা। সেইমতো সব দল হোম,অ্যাওয়ে ও নিউট্রাল জার্সি জমা দিলেও সেই তালিকায় নেই ইস্ট বেঙ্গল। তবে ভোল্টাস বেকোর হোর্ডিং দিয়ে ক্লাব সাজানো দেখে সোমবার রাত থেকে সমর্থকরা কিছুটা নড়েচড়ে বসেন। সোশ্যাল সাইটে লাল-হলুদ জনতার আলোচনা শুরু হয়ে যায়, এই ইনভেস্টর নিয়েই ক্লাব আইএসএল খেলতে পারে! অচিরেই তাদের ভুল ভাঙে। ক্লাবের ব্র্যান্ডিংয়ের পাশাপাশি গ্রাউন্ড স্পনসর হিসেবে ইস্ট বেঙ্গলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে এই দু’টি সংস্থা। ক্লাবের বিভিন্ন জায়গায় হোর্ডিং বসানোর জন্য তারা লাল-হলুদকে টাকা দেবে। শোনা যাচ্ছে, এক বছরের এই চুক্তির পরিমাণ প্রায় আট লক্ষ টাকা।
এদিকে, মঙ্গলবার ইন্ডিয়ান সুপার লিগের ভেন্যু নিয়ে গোয়ার মাঠ পরিদর্শন করেন এফএসডিএল কর্তারা। এদিন তাঁরা গোয়ার ক্রীড়া মন্ত্রকের সঙ্গে আলোচনায় বসেছিলেন। গোয়ার তিনটি স্টেডিয়াম ম্যাচ ভেন্যু হিসেবে ঠিক করা হয়েছে। এরমধ্যে ভাস্কোর তিলক স্টেডিয়ামে ম্যাচ সম্প্রচার নিয়ে সমস্যা রয়েছে। দশটি দলকে রাখার জন্য হোটেল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেছে এফএসডিএল। তারা চাইছে, যত বেশি সম্ভব দলকে একটি হোটেলে রাখতে। এ ব্যাপারে ফ্র্যাঞ্চাইজি দলগুলির পছন্দকে প্রাধান্য দেওয়া হবে। টিম হোটেলে প্রতিটি দলের সপ্তাহে দু’বার করে করোনা টেস্ট হবে। এই বছর প্রতিযোগিতার ম্যাচ সংখ্যা ৯৫। সেমি-ফাইনাল ও ফাইনাল হবে ফাতোরদার নেহরু স্টেডিয়ামে। অন্যদিকে, এই সপ্তাহের শেষে এটিকে মোহন বাগানের জার্সির আনুষ্ঠানিক প্রকাশ হতে পারে।