কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
২০০৩ থেকে ২০০৫ পর্যন্ত মোহন বাগানে খেলেছেন মণিতোম্বি। ২০০৪ সালে তাঁর নেতৃত্বে মোহন বাগান অল এয়ারলাইন্স গোল্ড কাপে চ্যাম্পিয়ন হয়। মোহন বাগান ছাড়াও টালিগঞ্জ অগ্রগামী, এয়ার ইন্ডিয়া, সালগাওকরের জার্সিও গায়ে চাপিয়েছেন তিনি। শেষ খেলেছিলেন ২০১৫-১৬ মরশুমে মণিপুর রাজ্য লিগে। সেবার সেই প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয় তাঁর দল এআইএম। পরে সেই দলে কোচিংও করেছেন মণিতোম্বি। মূলত রাইট ব্যাকে খেলতেন এই পাহাড়ি ফুটবলার। উইং দিয়ে খুব ভালো আক্রমণ গড়তেন। ভালো ক্রস রাখতে পারতেন। যার ফলে অনেক ম্যাচে তাঁকে রাইট হাফেও ব্যবহার করা হয়েছে। ভারতের অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে এলজি কাপ জেতেন তিনি। ২০০২ সালে এশিয়া কাপেও তাঁকে ভারতের হয়ে খেলতে দেখা গিয়েছিল। চল্লিশ বছর বয়সী মণিতোম্বির মৃত্যু প্রাক্তন ও বর্তমান পাহাড়ি ফুটবলাররা একেবারেই মানতে পারছেন না। জেমস সিং একদা সতীর্থের মৃত্যুতে ফেসবুকে শোক জ্ঞাপন করেছেন। মোহন বাগান ক্লাবের পক্ষ থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় শোকবার্তা দেওয়া হয়েছে।