কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এবছর আইপিএলের নিলামে ২০ লক্ষ টাকা দিয়ে ঈশানকে দলে নিয়েছে কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব। ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, মহম্মদ সামির ব্যাক-আপ হিসেবেই তাঁকে দলে রেখেছে পাঞ্জাবের ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। দলে সামির মতো তারকা পেসারের উপস্থিতির ফায়দা তুলতে চান ঈশান। তিনি জানান, ‘সামি ভাই বিশ্বের অন্যতম সেরা পেসার। আমরা উভয়েই বাংলা দলে খেলি। তবে আইপিএলের মঞ্চে আমি নতুন। সামি ভাইয়ের অনেক অভিজ্ঞতা। তার উপর এবার বিদেশে আইপিএল হচ্ছে। চ্যালেঞ্জ অনেক বেশি। সামি ভাইয়ের মূল্যবান পরামর্শ আমাকে সাহায্য করবে। শুনেছি ওখানকার পিচ শুকনো হয়। আর্দ্রতা কম থাকে। তাই বল পড়ে মন্থর হয়ে যায়। এই ব্যাপারগুলি মাথায় রাখতে হবে। অতীতে ওখানে আইপিএল হয়েছিল। বেশ কিছু ম্যাচের ভিডিও দেখে মনে হয়েছে, শুধু গতির উপর নির্ভর করলে হবে না, স্লোয়ার ডেলিভারি উইকেট পেতে সাহায্য করবে। বোলিংয়ে বৈচিত্র্য বজায় রাখলে সাফল্য আসবে।’
১৯ আগস্ট দিল্লি যাওয়ার কথা ঈশানের। সেখান থেকে দুবাই। কিন্তু বিসিসিআই যে বলেছে প্রত্যেক ভারতীয় ক্রিকেটারদের চব্বিশ ঘণ্টার ব্যবধানে দু’বার কোভিড টেস্ট করাতে হবে? চোদ্দ দিনের কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে? মুঠো ফোনের উল্টো দিক থেকে ঈশান বললেন, ‘আমার কোচ অনিল কুম্বলে স্যার মেসেজ পাঠিয়ে বলেছেন, ফিট থাকতে। দলের পক্ষ থেকেই কিছু নির্দেশ দেওয়া হয়েছে প্রত্যেক ক্রিকেটারকে। সেই মতো প্রত্যেকদিন শরীরের তাপমাত্রা মেপে লিখে রাখছি। একটা ফর্মও পাঠিয়েছে। সেটা পূরণ করে জমা দিতে হবে। তাছাড়া আমাদের দলের একটা হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ রয়েছে। সেখানেও বিভিন্ন বিষয়ে আপডেট করা হচ্ছে। দিল্লি যাওয়ার পর জানতে পারব, দেশেই কোভিড টেস্ট করাতে হবে কিনা। আমার মনে হয় দুবাই পৌঁছেই সব কিছু হবে।’