পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
টেস্টে ভারতীয় দলের পেস আক্রমণকে নেতৃত্ব দেন দীর্ঘদেহী এই পেসার। দীর্ঘ রান আপ, স্যুইং, আগ্রাসী মানসিকতা বিশ্ব ক্রিকেটে ইশান্তকে এক আলাদা পরিচিতি এনে দিয়েছে। এই প্রসঙ্গে ৩২ বছর বয়সি ইশান্ত বলেন, ‘মাহি ভাইয়ের নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছি। ও আমাকে বলত, তুমি একদিক থেকে বল করে বিপক্ষের রান আটকে যাও। আর উইকেট রাফ করে দাও। যাতে স্পিনাররা পরে উইকেটের সেই ক্ষত কাজে লাগাতে পারে। ওর বুদ্ধি দেখে অবাক হয়ে যেতাম! ধোনি সবসময় আমার পাশে ছিল বলেই ৯৭টি টেস্ট খেলার পরও নিজের বোলিং গড় ও স্ট্রাইক নিয়ে কখনও ভাবতে হয়নি। জীবনের প্রথম ৫০-৬০টি টেস্ট খেলার পর ধোনি আমাকে বলেনি, আমার বদলে অন্য কোনও বোলারের কথা ভাবা হচ্ছে। পারফর্মারদের প্রতিদিন আশানুরূপ পারফরম্যান্স হয় না। খারাপ দিনেও সে আমাকে উৎসাহ দিয়েছে। এই জন্যই ধোনি সবার থেকে আলাদা।’
২০০৭ সালে ভারতীয় দলে অভিষেক হয় ইশান্ত শর্মার। তারপর থেকে দীর্ঘ ১৩ বছর ভারতীয় দলের হয়ে খেলছেন তিনি। তবে ইশান্তের গায়ে টেস্ট বোলারের তকমা সেঁটে গিয়েছে। বর্তমানে ইশান্ত, সামি, বুমরাহ সমৃদ্ধ পেস অ্যাটাক বিশ্বের সেরা বোলিং শক্তি হিসেবে সমীহ আদায় করে নিয়েছে। আর এই বোলিং শক্তির রূপকার হিসেবে ধোনিকেই মানেন ইশান্ত শর্মা। তাঁর মতে, ধোনি অধিনায়ক হওয়ার পর ঘরের মাঠে আধিপত্য দেখিয়েছে ভারত। অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ডের মতো অনেক দলই টেস্ট সিরিজে ধোনি ব্রিগেডের কাছে পর্যদুস্ত হয়েছে।