উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। হিসেব করে চললে তেমন আর্থিক সমস্যায় পড়তে হবে না। ব্যবসায় উন্নতি ... বিশদ
আইপিএলের স্পনসরশিপ বাবদ প্রত্যেক মরশুমে বোর্ডকে ভিভো দেয় ৪৪০ কোটি টাকা। করোনা পরিস্থিতিতে কোনও সংস্থা এক বছরের জন্য আইপিএলের স্পনসর হতে চেয়ে ভারতীয় বোর্ডকে এই বিশাল পরিমাণ অর্থ দিতে রাজি হবে বলে মনে করছে না বিসিসিআই। নতুন টাইটেল স্পনসরের থেকে তাই অর্ধেক অর্থ পেলেই সন্তুষ্ট হবেন বোর্ড কর্তারা। স্পনসরশিপের অর্থের ৫০ শতাংশ পায় ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। বাকি অর্থ আটটি ফ্র্যাঞ্চাইজি ভাগ করে নেয়। তাই ভিভোর সরে দাঁড়ানো শুধু ভারতীয় বোর্ডকে নয়, ফ্র্যাঞ্চাইজিদেরও আর্থিক ক্ষতির মুখে ঠেলে দিয়েছে। এমনিতেই আইপিএল থেকে এবার রোজগার অনেক কম হবে বলেই মনে করছে অধিকাংশ ফ্র্যাঞ্চাইজি। প্রথমত, টুর্নামেন্টের শুরুতে খেলা হবে দর্শকশূন্য মাঠে। তাই ভারতে আইপিএল হলে, হোম ম্যাচে টিকিট বিক্রি করে যে দেড়-দু’কোটি টাকা আয় হত, তা এবার তারা পাবে না। প্রতিযোগিতার মাঝে বিভিন্ন দলের ক্রিকেটাররা স্পনসরদের প্রোমোশনাল অনুষ্ঠানে যোগ দিতেন। কিন্তু আইপিএল এবার হবে বিদেশে। তার উপর রয়েছে কড়া করোনা বিধি। তাই প্রোমোশনাল অনুষ্ঠান হওয়ার সম্ভাবনা কম। ফলে বিভিন্ন দলের স্পনসররা এবারের টুর্নামেন্ট থেকে সরে দাঁড়াতে চাইছে। চার-পাঁচটি ফ্র্যাঞ্চাইজির অবস্থা খুবই খারাপ। এখনও পর্যন্ত স্পনসরদের সঙ্গে তাদের চুক্তি হয়নি বলে শোনা যাচ্ছে। এই পরিস্থিতি যদি চলতে থাকে, তাহলে করোনা পরবর্তী আইপিএল মোটেও সুষ্ঠুভাবে এগবে না বলেই মত ক্রিকেট বিশেষজ্ঞদের।