বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
আইপিএলের শুরুতে খেলা হবে দর্শকশূন্য স্টেডিয়ামে। তবে করোনা পরিস্থিতির উন্নতি ঘটলে টুর্নামেন্টের অন্তিম লগ্নে সীমিত সংখ্যক দর্শককে মাঠে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হতে পারে। ২৬ আগস্টের পর আমিরশাহি যেতে পারবে দলগুলি। ক্রিকেটারদের জন্য বিশেষ বিমানের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তবে ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটারদের প্রতিযোগিতার প্রথম দিকে পাওয়া যাবে কিনা, তা স্পষ্ট হয়নি। তবে ২৪ জনের বেশি ক্রিকেটার নিয়ে যেতে পারবে না কোনও ফ্র্যাঞ্চাইজি। কোনও ক্রিকেটার টুর্নামেন্ট চলাকালীন করোনায় আক্রান্ত হলে কি হবে? তা নিয়েও প্রশ্ন ছিল ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলির মধ্যে। গভর্নিং কাউন্সিলের বৈঠকে ঠিক হয়েছে, আইপিএলে কোভিড সাব চালু করা হবে। অর্থাৎ পরিবর্ত খেলোয়াড় নেওয়া যাবে।
একদিকে, করোনার চোখ রাঙানি, অন্যদিকে বিদেশে আইপিএল করার কঠিন চ্যালেঞ্জ। তাই সাবধানে পা ফেলতে চাইছে বিসিসিআই। কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে সম্মতিও ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড পেয়ে গিয়েছে। তা গভর্নিং কাউন্সিলের সদস্যদের জানানো হয়। তবে কেন্দ্রের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, আইপিএল সম্পর্কিত যাবতীয় আর্থিক লেনদেনে যেন স্বচ্ছ্বতা থাকে। কারণ, অতীতে বিদেশে আইপিএল করা নিয়ে নানা দুর্নীতির অভিযোগ সামনে এসেছিল।
করোনার কারণে ভারতীয় ক্রিকেট দীর্ঘদিন বন্ধ রয়েছে। তাই কোহলি-রোহিতরা দলগতভাবে অনুশীলনের সুযোগ থেকে বঞ্চিত। ব্যক্তিগত উদ্যোগে অনেকে শারীর চর্চা করছেন ঠিকই, তবে মাঠে ফেরার জন্য তা যথেষ্ট নয়। শোনা যাচ্ছে, আইপিএলের আগে বোর্ডের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ ভারতীয় ক্রিকেটারদের একটি শিবির হবে আমেদাবাদের মোতেরা স্টেডিয়ামে। যা শুধু বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মাদের আইপিএলের আগে অনুপ্রেরণাই জোগাবে না, একই সঙ্গে আসন্ন অস্ট্রেলিয়া সফরের প্রাথমিক প্রস্তুতিও টিম ইন্ডিয়া এই শিবিরের মাধ্যমেই শুরু করে দেবে।