বিতর্ক-বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম-পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থোপার্জনের সুযোগ।প্রতিকার: অন্ধ ব্যক্তিকে সাদা ... বিশদ
বব হাউটনের প্রশিক্ষণে বদলে গিয়েছিলেন ভারতীয় ফুটবলের ‘ডেভিড বেকহ্যাম’ স্টিভন ডায়াস। গতিশীল দৌড় ও স্যুইং মেশানো ক্রস ছিল তাঁর মূলধন। ডান প্রান্ত দিয়ে খুব ভালো কাট করতে পারতেন তিনি। সেট পিস মুভমেন্টেও তাঁর দক্ষতা অনস্বীকার্য। আইএম বিজয়ন, বাইচুং ভুটিয়া, সুনীল ছেত্রীরা প্রায়শই বলেন, ‘দলে স্টিভন ডায়াসের মতো একজন ফুটবলার থাকলে স্ট্রাইকারদের কাজ অনেক সহজ হয়ে যায়।’ ‘ব্লু টাইগার্স’এর হয়ে দু’বার নেহরু কাপ (২০০৭, ২০০৯) ও ২০০৮ সালে এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপ জয়ের স্বাদ পেয়েছেন ডায়াস। মাহিন্দ্রা ইউনাইটেডের হয়ে একদা নজরকাড়া ফুটবল খেলেছেন তিনি। ২০০৬ থেকে ২০১১, ভারতীয় দলের কোচ ছিলেন বব হাউটন। এই সময়টাই তাঁর ফুটবলার জীবনের সোনার অধ্যায় বলে মনে করেন স্টিভেন। বর্তমান জাতীয় কোচ ইগর স্টিম্যাচকে মনে ধরেছে তাঁর। প্রসঙ্গক্রমে তাঁর মন্তব্য, ‘ইগরকে আরও সময় দেওয়া উচিত। ওঁর কোচিংয়ে ভারতীয় দল আক্রমণে ও রক্ষণে ভারসাম্য রেখে খেলতে পারছে। বল পজেশন বেশি ধরে রাখছে ফুটবলাররা। কিন্তু বিদেশি কোচেদের উপর দীর্ঘমেয়াদী ভরসা না রাখা আমাদের অন্যতম সমস্যা। দু’তিন বছর কাজ করার তাঁকে ছেঁটে ফেলা হয়। ফলে নতুন কোচের পদ্ধতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে অসুবিধায় পড়তে হয় ফুটবলারদের। প্রতিটি কোচ নিজের দর্শন অনুযায়ী দলকে খেলাতে চান। কিন্তু ফুটবলারদের দিকটি একদমই ভাবেন না। বিশ্বকাপে ভারত খেলছে, এই স্বপ্ন এখনও দেখি। জানি না, তা আদৌ সত্যি হবে কি না।’