বিতর্ক-বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম-পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থোপার্জনের সুযোগ।প্রতিকার: অন্ধ ব্যক্তিকে সাদা ... বিশদ
সূত্রের খবর, বুধবারের মধ্যেই ইস্ট বেঙ্গল ক্লাব লিমিটেড আসন্ন মরশুমে লাইসেন্স করার অনুমতি পাচ্ছে। চলতি সপ্তাহের মধ্যেই ইনভেস্টর বা স্পনসর ঘোষণা করতে না পারলে খেল খতম, পয়সা হজম। প্রয়োজনে ৭০-৭২ শতাংশ শেয়ার ছাড়তে হবে ক্লাবকে। এরই মধ্যে লাল-হলুদ কর্তাদের অতি ঘনিষ্ঠ ভিনরাজ্যের দুই ফুটবলারের উদ্যোগে ক্লাব সচিব কল্যাণ মজুমদারকে একটি চিঠিতে লেখা হয়, ‘আইএসএলে খেলার চেষ্টা ইস্ট বেঙ্গল করছে। তবে তার থেকে বেশি প্রয়োজন করোনা রোগীদের দিকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়া। তাহলেই সামাজিক দায়িত্ব পালন হবে।’ চিঠির শেষ অনুচ্ছেদে ভাষার ভঙ্গি দেখে মনে হচ্ছে, ইস্ট বেঙ্গল দেশের অগ্রণী ফুটবল ক্লাব নয়, স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা মাত্র! প্রশ্ন উঠছে, স্বাক্ষরহীন এই চিঠি সচিবকে ই-মেলে পাঠানো হল কার স্বার্থে? ইস্ট বেঙ্গল আইএসএলে খেলতে না পারলে তার দায় নিতে হবে তিন-চারজন শীর্ষ কর্তাকেই। সমর্থকদের চোখে তাঁরাই হবেন খলনায়ক। তাঁদের বাঁচাতেই কি এই বিভ্রান্তিমূলক ই-মেল? তথ্যাভিজ্ঞমহলের সিংহভাগেরই সেরকম ধারণা।
আশিয়ান কাপ জয়ীদের একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ আছে। সেখানে এক গোয়ান ফুটবলার চিঠিটি পোস্ট করেন। লাইক দেওয়ার জন্য প্রাক্তন সহ-ফুটবলারদের অনুরোধ করেন ভারতীয় ফুটবলের অন্যতম আইকন। একাধিক বঙ্গসন্তান অবশ্য চিঠির বিষয়ের সঙ্গে একমত নন। যাই হোক, সচিব কল্যাণ মজুমদার সন্ধ্যায় জানান,‘চারদিক থেকে পাওয়া খবরের ভিত্তিতে মনে হচ্ছে, এবার আইএসএল ইস্ট বেঙ্গলের কাছে ক্লোজড চ্যাপ্টার।’ যা শুনে জনৈক শীর্ষ কর্তার মন্তব্য, ‘আইএসএলে খেলার আশা এখনও আমাদের রয়েছে।’
এদিকে, আশিয়ান কাপের ১৭তম বর্ষপূর্তিতে রবিবার সকালে ইস্ট বেঙ্গল তাঁবুতে কেক কাটেন আলভিটো-ষষ্ঠী দুলেরা। তারপর এক মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করা হয়।