কর্মপ্রার্থীরা বেশ কিছু সুযোগের সংবাদে আনন্দিত হবেন। বিদ্যার্থীরা পরিশ্রমের সুফল নিশ্চয় পাবে। ভুল সিদ্ধান্ত থেকে ... বিশদ
সেমি-ফাইনালে নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে বিদায় নিয়েছিল ‘টিম ইন্ডিয়া’। খেলাটি শুরু হয়েছিল ৯ জুলাই ম্যাঞ্চেস্টারে। শেষ হয়েছিল পরের দিন। কারণ নিউজিল্যান্ডের ব্যাটিংয়ের সময় বৃষ্টি নামায় সেদিনের মতো ম্যাচ স্থগিত হয়ে যায়। রিজার্ভ ডে’তে কিউয়িরা ৮ উইকেটে ২৩৯ রান তোলার পর অনেকেই ধরে নিয়েছিলেন, বিরাট কোহলিরা ফাইনালে খেলবেই। কিন্তু ভারতের গর্বের ব্যাটিং লাইন-আপ ২২১ রানেই গুটিয়ে গিয়েছিল। লোকেশ রাহুল (১), রোহিত শর্মা (১) বিরাট কোহলি (১) প্রত্যাশা পূরণে সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ হয়েছিলেন। ৯২ রানে ৬ উইকেট পতনের পর টিম ইন্ডিয়ার আশার আলো জাগিয়ে তুলেছিলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি ও রবীন্দ্র জাদেজা জুটি। সপ্তম উইকেটে দুরন্ত লড়াই করে তাঁরা যোগ করেন রেকর্ড ১১৬ রান। খাদের কিনারা থেকে ভারত দারুণভাবে ম্যাচে ফিরে আসে। জাদেজা ৫৯ বলে করেছিলেন অনবদ্য ৭৭ রান। তিনি আউট হওয়ার পরেও ধোনিকে ঘিরে স্বপ্ন অটুট ছিল। কিন্তু আচমকাই ঝুঁকি নিয়ে ধোনি ৫০-এ রান আউট হয়ে যান। সঙ্গে সঙ্গে ম্যাচও চলে যায় কিউয়িদের দখলে। মাত্র ১৮ রানে হেরে সেদিন স্বপ্নভঙ্গ হয়েছিল টিম ইন্ডিয়ার।
স্মৃতির সরনি হাতড়ে ম্যাঞ্চেস্টারে বিশ্বকাপের সেমি-ফাইনালে ফিরে যাওয়ার চেষ্টা করলেন রবীন্দ্র জাদজো। ট্যুইটারে তিনি লিখেছেন, ‘আমরা চেষ্টার কোনও রকম কসুর করিনি। কিন্তু অল্পের জন্য ভেঙে গিয়েছিল আমাদের স্বপ্ন।’ আজও ক্রিকেটপ্রেমীরা বলেন, ধোনি সেদিন রান আউট না হলে ভারত হয়তো ম্যাচটা জিতে যেত।