সুকান্ত বেরা, কলকাতা: কথায় বলে , ‘বাপ কা বেটা সেপাই কা ঘোড়া, কুছ নেহি তো থোড়া থোড়া’। রোহন গাভাসকরের ক্ষেত্রে এই প্রবাদটি দারুণ উপযোগ্য। স্কুল জীবনে ফুটবল খেলতে ভালোবাসতেন। তবে বাবা সুনীল গাভাসকরকে দেখেই ব্যাট-বল হাতে তুলে নিয়েছিলেন তিনি।
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: আর্থিক ক্ষতি স্বীকার করে কোয়েসের কাছ থেকে ‘লেটার অব টার্মিনেশন’ পেলে বাইচুং ভুটিয়াকে ক্লাবের বড় দায়িত্বে দেখা যেতে পারে। এই নিয়ে গত দু’দিন তাঁর সঙ্গে ইস্ট বেঙ্গলের কথাবার্তা চলছে। গত বছর হঠাৎই ক্লাবের শততম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে বাইচুংই ছিলেন সবথেকে বড় মুখ। তাঁকে শতাব্দীর সেরা খেলোয়াড়ের স্বীকৃতিও দেওয়া হয়।
বার্সেলোনা: খেতাবের দৌড়ে পিছিয়ে পড়েও লড়াই জারি বার্সেলোনার। বুধবার ক্যাম্প ন্যু’য়ে লুই সুয়ারেজের করা একমাত্র গোলে কাতালন ডার্বিতে এস্প্যানিয়লকে পরাস্ত করল কিকে সেতিয়েন-ব্রিগেড। এই জয়ের ফলে ৩৫ ম্যাচে বার্সার পয়েন্ট ৭৬।
সমরেশ চৌধুরি: চ্যালেঞ্জ নিতে আমি বরাবরই ভালোবাসি। এই সাহস আমায় ভালো খেলার রসদ জুগিয়েছে বছরের পর বছর। সেবার চ্যালেঞ্জ ছিল প্রদীপদা আর মোহন বাগান কর্তাদের বিরুদ্ধে। ১৯৭৬ সালে প্রথমবার সবুজ-মেরুন জার্সি পরে দারুণ সার্ভিস দিলেও ওঁরা পরের বছর গৌতম সরকারের সঙ্গে কথা বলল।
মিহির বসু: ১৯৭৭ সাল। সেবার ইস্ট বেঙ্গল কর্তারা তরুণদের নিয়ে দল গড়েছিলেন। সদ্য জুনিয়র ইন্ডিয়া খেলা রমেন ভট্টাচার্য ও মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য এবং বিএনআর থেকে আমায় নেওয়ার আগ্রহ দেখাল লাল-হলুদ ব্রিগেড।
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: আজও তিনি জনপ্রিয়তার শিখরেই বিরাজ করছেন। ৮ জুলাই এলেই তা ভালো মতো টের পাওয়া যায়। বুধবার, ৪৮তম জন্মদিনে শুভেচ্ছার বন্যায় ভাসলেন ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ক তথা বিসিসিআই সভাপতি সৌরভ গাঙ্গুলি।
মিলান: সিরি-এ’তে খেতাবি দৌড়ে হোঁচট খেল জুভেন্তাস। মঙ্গলবার এসি মিলানের বিরুদ্ধে অ্যাওয়ে ম্যাচে দু’গোলে এগিয়ে থেকেও চার গোল হজম করল মরিসিও সারির দল। ম্যাচের সবক’টি গোলই দ্বিতীয়ার্ধে।
কর্মপ্রার্থীরা বেশ কিছু সুযোগের সংবাদে আনন্দিত হবেন। বিদ্যার্থীরা পরিশ্রমের সুফল নিশ্চয় পাবে। ভুল সিদ্ধান্ত থেকে ... বিশদ
টেস্টের প্রথম দিন বৃষ্টির কারণে খেলা হয়েছিল মাত্র ১৭.৪ ওভার। তারই মধ্যে ৩৫ রানে এক উইকেট খুইয়ে বসেছিল ইংল্যান্ড। তবে দ্বিতীয় দিন আরও করুণ পরিস্থিতির সম্মুখীন হল আয়োজক দল। একজন ইংরেজ ব্যাটসম্যানও হাফ-সেঞ্চুরি করতে পারেননি। সাতসকালেই জো ডেনলি (১৮) ও ররি বার্নসকে (৩০) হারিয়ে ঘোর বিপাকে পড়ে যায় তারা। দুটি উইকেটই নেন ডানহাতি পেসার গ্যাব্রিয়েল। এরপর দৃশ্যপটে হোল্ডারের আবির্ভাব। দলীয় ৭১ রানে জ্যাক ক্রাউলি (১০) ও ৮৭ রানে অলি পোপকে (১২) সাজঘরে পাঠান তিনি। ৮৭ রানে পঞ্চম উইকেট পতনের পর জস বাটলারের সঙ্গে জুটি গড়ে বিপর্যয় সামলানোর চেষ্টা করেছিলেন স্টোকস। দলীয় ১৫৭ রানের মাথায় স্টোকসকেও (৪৩) ফিরতে হয়। হোল্ডারের বলে। এরপর একে একে তাঁর শিকারে পরিণত হন বাটলার (৩৫), জোফ্রা আর্চার (০) ও মার্ক উড (৭)। দশম উইকেটে ডম বিস ও জেমস অ্যান্ডারসন ৩০ রানের জুটি না গড়লে দুশোর গণ্ডি পেরতে পারত না ইংল্যান্ড। দলীয় ২০৪ রানে অ্যান্ডারসনকে (১০) বোল্ড করেন গ্যাব্রিয়েল। ৩১ রানে অপরাজিত থাকেন ডম বিস।
