কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
২০১৮ সালের ৪ জুলাই ইস্ট বেঙ্গলের সঙ্গে চুক্তি হওয়ার পর কোয়েস গত দুই মরশুমে দল পরিচালনায় ক্ষেত্রে ৪০ কোটি টাকা খরচ করেছে। সেই খরচের এক-তৃতীয়াংশ টাকা ইস্ট বেঙ্গলের থেকে আকার-ইঙ্গিতে এতদিন চাইছিল কোয়েস কর্তৃপক্ষ। উল্লেখ্য, চুক্তিপত্রে অনুসারে কোয়েসের শেয়ার ছিল ৭০ শতাংশ। বাকি ৩০ শতাংশ ক্লাবের। সেই ব্যাপারে মঙ্গলবার অজিত আইজ্যাককে বোঝানো হয়েছে, ২০১৮ সালের ৮ জুলাই ইস্ট বেঙ্গলের সঙ্গে চুক্তি হওয়ার পর কোয়েস খুব ভালো মাইলেজ পেয়েছে। ফলে সেই এক-তৃতীয়াংশ টাকা ছেড়ে দেওয়ার কথা বিবেচনা করা হোক। আর ওই বিশাল অর্থ খরচ করেছে কোয়েসের নিযুক্ত পদাধিকারীরা। ক্লাব তহবিলে ওই অর্থ ঢোকেনি। সেক্ষেত্রে তারা নবগঠিত ইস্ট বেঙ্গল ক্লাব প্রাইভেট লিমিটেডের নামে লাইসেন্সিং প্রক্রিয়া শুরু করতে পারবে। একইসঙ্গে একাধিক স্পনসর জোগাড় করতে তাঁরা মরিয়া। লাল-হলুদ কর্তাদের কাছে এখন কঠিন চ্যালেঞ্জ, আইএসএল খেলার জন্য ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি সহ ৪০ কোটি টাকা জোগাড় করা।
এদিকে, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বাইচুং ভুটিয়া ছেলে-মেয়েদের নিয়ে যান ইস্ট বেঙ্গল তাঁবুতে। তিনি প্রায় দেড় ঘণ্টা ছিলেন। একান্তে কথা বলেন শীর্ষ কর্তার সঙ্গে। লকডাউনের মধ্যে ইস্ট বেঙ্গল ২৩ জন ফুটবলারকে সই করায়। বেশ কিছু ফুটবলারকে সই করাতে বাইচুংয়ের ভূমিকা ছিল।