পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
ক্রোয়েশিয়া থেকে সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে স্টিমাচ বলেন, ‘সুনীলের মতো ফুটবলার পাশে থাকলে একজন পেশাদার কোচের কাজ অনেক সহজ হয়ে যায়। কোচ হিসেবে যথার্থ দায়িত্ব পালনই আমার লক্ষ্য। এছাড়া প্লেয়ারদের প্রতি সুবিচার করা কিংবা ২৩ জনের মধ্যে থেকে সেরা এগারো জনকে বেছে নেওয়াও আমার গুরুদায়িত্ব। আর সুনীল পাশে থাকলে দারুণ সুবিধা হয়। মাঠের মধ্যে দায়িত্ব নিয়ে পুরো দলটাকে সে উজ্জীবিত করে থাকে। লক্ষ্য ঠিক রাখে। ধারাবাহিকতার সঙ্গে সুনীল এই কাজটি করে চলেছে।’
ভারতীয় ফুটবল ফেডারেশন আইএসএল ও আই লিগে বিদেশি ফুটবলার কমানোর জন্য তৎপর। এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন ১৯৯৮-র ফিফা বিশ্বকাপে তৃতীয় স্থানে শেষ করা ক্রোয়েশিয়া দলের সদস্য ইগর স্টিমাচ। ৫২ বছর বয়সি এই কোচ বলেন, ‘এই পরিকল্পনা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হলে তার সুফল ভারতীয় ফুটবল পাবেই।’ জাতীয় দলে তরুণ ফুটবলারদের বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন এই বিদেশি কোচ। তিনি বলেন, ‘আমি ভারতীয় দলের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই প্রতিভাবান তরুণ ফুটবলারদের গুরুত্ব দিয়েছি। ওদের উপর যদি ভরসা রাখা যায় তাহলে অদূর ভবিষ্যতে এর ফল পাওয়া যাবে।’ স্টিমাচ চান, আইএসএল ও আই লিগে যেন আরও বেশি তরুণ ফুটবলার খেলার সুযোগ পায়। আর এটা সম্ভব হলেই এশীয় ফুটবলে ভারত শক্তিশালী দেশ হয়ে উঠবে। তাঁর মতে, ইন্ডিয়ান অ্যারোজ দল গঠন করাটা ফেডারেশনের খুব ভালো পদক্ষেপ। বিজ্ঞানসম্মত ও পেশাদারি পরিকাঠামো থাকা একটা অ্যাকাডেমিই পারে ভালো জুনিয়র ফুটবলার তুলে আনতে।