পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
শচীনের কেরিয়ারের প্রথম বিদেশ সফর ছিল দারুণ চ্যালেঞ্জে মোড়া। অভিষেক ম্যাচ থেকেই তাঁকে তাড়া করেছিল গগনচুম্বী প্রত্যাশা। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজে একবার নাকে বলের আঘাত পেয়েছিলেন মাস্টার ব্লাস্টার। বেশ রক্ত ঝরেছিল। কিন্তু তিনি হার মানেননি। সেই ঘটনা প্রসঙ্গে ওয়াকার বলেন, ‘ওই ম্যাচটা ছিল শিয়ালকোটে। আমরা সিরিজ জেতার জন্য কিউরেটরকে সবুজ ও বাউন্সি উইকেট বানাতে বলেছিলাম। আমার একটা বাউন্সার গিয়ে তেন্ডুলকরের নাকে লাগে। আমরা সবাই ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু মিনিট পাঁচ-সাতেকের মধ্যেই ও ফের ব্যাটিং শুরু করে দেয়। দুর্দান্ত হাফ-সেঞ্চুরিও করেছিল (১৭২ বলে ৫৯ রান)। ওটা আমার দেখা শচীনের অন্যতম সেরা ও সাহসী ইনিংস। শারীরিক উচ্চতা কম হলেও বাউন্সের বিরুদ্ধে ওকে কখনও বিচলিত হতে দেখিনি। বাকিটা তো জীবন্ত ইতিহাস!’