পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
সানির সঙ্গে প্রায় চার বছর খেলেছেন কিরণ মোরে। তাই বিশ্বের সর্বকালের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যানকে খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ পেয়েছিলেন তিনি। গাভাসকরকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করতে গিয়ে মোরে বলেন, ‘সানি নেটে একেবারেই মনোযোগী ছিলেন না। মনে মনে ভাবতাম, এই মানুষটা ম্যাচে কী করবে? কিন্তু আশ্চর্যের বিষয়, খেলা একবার শুরু হয়ে গেলে ওর মেজাজটাই বদলে যেত। তখন আর ওঁর ব্যাটিং থেকে চোখ সরাতে পারতাম না। এক কথায় অনবদ্য। এটাই হয়তো বড় ব্যাটসম্যানদের গুণ। সেরা পারফরম্যান্স মেলে ধরার জন্য তারা বরাবরই বড় মঞ্চকেই বেছে নেন।’ দেশের নতুন প্রজন্মের কাছে আজও সানি আইডল। শচীন তেন্ডুলকর হোক কিংবা বিরাট কোহলি, প্রত্যেকেই সানির পরামর্শে টিম ইন্ডিয়াকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছেন বা যাচ্ছেন। তবে মোরের ধারণা, সাত ও আটের দশকে ব্যাটসম্যানদের কাজটা ছিল অনেক বেশি কঠিন। তখন বোলারদের এত নিয়ম মেনে চলতে হত না। সানি গাভাসকরকে খেলতে হয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেস চতুষ্টয় অ্যান্ডি রবার্টস, মাইকেল হোল্ডিং, কলিন ক্রফট, জোয়েল গার্নারের বিরুদ্ধে। এছাড়াও জেফ টমসন, ইমরান কিংবা রিচার্ড হ্যাডলির মতো বোলারদের সামলেছেন তিনি। কিরণ মোরে বলেন, ‘গাভাসকর বিরল প্রতিভা। কোনও বোলারকেই তিনি ভয় পেতেন না। লক্ষ্যে অবিচল থেকে খেলে যেতেন সানি। তাই আমার চোখে তিনি সবার চেয়ে আলাদা।’