বিদ্যার্থীদের কোনও বৃত্তিমূলক পরীক্ষায় ভালো ফল করবে। বিবাহ প্রার্থীদের এখন ভালো সময়। ভাই ও বোনদের ... বিশদ
ইস্ট বেঙ্গল কর্তাদের তুলোধনা করে তাঁর বক্তব্য, ‘আমার কাজ ট্রেনিং করানো। খেলোয়াড়দের বার্থ সার্টিফিকেট খতিয়ে দেখে, অতীতে ফেডারেশনের সেন্ট্রাল রেজিস্ট্রেশন সিস্টেমে তার অতীত রেকর্ড দেখার দায়িত্বে কোয়েসের এক আধিকারিক ও ক্লাবের এক প্রতিনিধি ছিলেন। কিন্তু প্রকাশ সরকার ইস্যুতে ইস্ট বেঙ্গল ক্লাব পুরো দোষ চাপাচ্ছে আমার উপর। আমার দিকে কেন আঙুল উঠবে? চুনী গোস্বামী, পিকে ব্যানার্জি, অরুণ ঘোষের অধীনে কোচিং করিয়েছি। তুলে এনেছি কার্লটন চ্যাপম্যান, অলোক দাস, দীপেন্দু বিশ্বাস, রেনেডি সিং, দীপক মণ্ডল, জেমস সিং, সুব্রত পাল, শুভাশিস রায়চৌধুরি, উদান্তা সিংদের। ফেডারেশন কোনওদিন জুনিয়র দলের দায়িত্ব দেয়নি। তবে অনুশোচনা ছিল না। জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করা ৮০ শতাংশ ছেলেই ফুটবল শিখেছে আমার কাছে। সেটাই তৃপ্তির। তবে গত কয়েক বছরে কর্মকর্তাদের আচরণে আমি অত্যন্ত হতাশ। তাই গুড বাই ইন্ডিয়া। সেপ্টেম্বরে মনে হচ্ছে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে। তখন জার্মানি চলে যাব। যোগ দেব পারিবারিক হোটেল ব্যবসায়।’ উল্লেখ্য, রঞ্জন চৌধুরি টিএফএ ছাড়ার পরেই ওই অ্যাকাডেমির পতনের শুরু।