গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
১৯৭৭ থেকে ১৯৯২, ইংল্যান্ডের হয়ে খেলেছেন বথাম। রিচার্ড হ্যাডলি, কপিল দেব ও ইমরান খানের সঙ্গে তাঁর নাম এক নিঃশ্বাসে উচ্চারিত হত। প্রসঙ্গক্রমে বথাম বলছেন, ‘আমাদের সময়ে বিশ্বের সব অলরাউন্ডারের মধ্যে তুমুল প্রতিযোগিতা ছিল। ওই পর্বে খেলতে পারায় নিজেকে ভাগ্যবান মনে করি। টানা ১০-১৫ বছর আমরা ক্রিকেট অনুরাগীদের মাতিয়ে রাখতে পেরেছিলাম। আমাদের সময়ের মতো এত অলরাউন্ডার ভবিষ্যতে আর আসেনি। আমরা প্রত্যেকেই নিজের কাঁধে দলকে জেতানোর চেষ্টা করতাম। প্রতিটি সফরে লক্ষ্য রাখতাম রিচার্ড (হ্যাডলি), ক্যাপস (কপিলদেব), ইম্মি (ইমরান খান) কেমন পারফরম্যান্স করছে। সেভাবে নিজেকে উদ্বুদ্ধ করতাম। উফ! সত্যিই দারুণ স্বাস্থ্যকর প্রতিযোগিতা ছিল ওই সময়।’ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ইংল্যান্ডের প্রাক্তন অধিনায়কের ঝুলিতে রয়েছে সাত হাজারের বেশি রান ও পাঁচ শতাধিক উইকেট। অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফ এবং বেন স্টোকসের মধ্যে তুলনা টানতে বললে বথামের বিশ্লেষণ, ‘ফ্রেডির (অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফ) থেকে বেন (স্টোকস) ভালো। বেন যেন আমারই প্রতিমূর্তি। ফ্লিনটফ অবশ্যই ভালো মানের ক্রিকেটার। কিন্তু বেন ব্যতিক্রমী ক্রিকেটার। এই মুহূর্তে বিশ্বের সেরা অলরাউন্ডার ওই।’