নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: গত চারদিন ধরে বহু চেষ্টা করেও জনি অ্যাকোস্টা, কাশিম আইদারা ও কার্লোস নোদারের দেশে ফেরার টিকিটের ব্যবস্থা করতে পারেননি কোয়েস কর্তারা। তাই আপাতত আগামী ১৫ জুন পর্যন্ত কাসিম-জনিরা নিউ টাউনে আবাসনটির একটি ফ্ল্যাটে থাকার ব্যবস্থা করে দিল কোয়েস। বৃহস্পতিবার নিজেদের মধ্যে আলোচনার এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ফ্ল্যাট মালিকের সঙ্গে কথাবার্তাও বলে নিয়েছেন কোয়েস আধিকারিকরা। তাই ৩১ মে মধ্য রাতের পর কোয়েস ইস্ট বেঙ্গল কোম্পানিটি ক্লোজারের পথে এক ধাপ এগোলেও গৃহহীন হতে হচ্ছে না জনি অ্যাকোস্টা-কাশিমদের। বন্দে ভারত মিশনের নিউ ইয়র্ক এবং ওয়াশিংটনগামী ফ্লাইটের প্রচণ্ড ভিড়। ফলে ৭ জুনের আগে জনি অ্যাকোস্টার দেশে ফেরার টিকিট পাওয়া সম্ভব নয়। কাশিমকে আবার ১৫ জুনের মধ্যে ভারত ছাড়তেই হবে। ওই দিন তাঁর ভিসার মেয়াদ শেষ হচ্ছে। ভিনরাজ্যের ফুটবলারদের মধ্যে শুক্রবারই মুম্বই উড়ে যাওয়ার কথা অভিষেক আম্বেকরের।
এদিকে, চার্লসকে রিলিজ করার সময় দু’পক্ষের মধ্যে যে সমঝোতা হয়েছিল, তার কাগজ প্রকাশ্যে আনল ক্লাব। যেখানে পরিষ্কার বলা রয়েছে, ট্রান্সফার ফি-র অর্থ খেলোয়াড়ের হাতেই তুলে দেওয়া হবে। তবে তার জন্য তাঁকে স্থানীয় কোনও ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট দিতে হবে। চার্লস কিংবা তাঁর এজেন্ট ভারতীয় অ্যাকাউন্ট নম্বর পাঠিয়ে দিলেই ক্লাব বকেয়া অর্থ মিটিয়ে দেবে।
উম-পুনে ক্ষতিগ্রস্থ রাজ্যবাসীর পাশে দাঁড়াতে এগিয়ে এলেন প্রাক্তন ও বর্তমান ফুটবলাররা। সুব্রত পাল, মেহতাব হোসেন, অর্ণব মণ্ডল, সন্দীপ নন্দী, প্রণয় হালদার সহ ৩৮ জন ফুটবলার ব্যক্তিগত প্রচেষ্টায় ক্ষতিগ্রস্থ এলাকায় ত্রান সামগ্রী দান করবেন।