পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
রোহিত শর্মার নেতৃত্বে সবচেয়ে বড় গুণ হলো তিনি পুরো দায়িত্বটা নিজের কাঁধে বহন করতে ভালোবাসেন। ব্যাট হাতে একাই দলকে জেতানো চেষ্টা করেন। শুধু তাই নয়, বিপক্ষ দলের শক্তি ও দুর্বলতা বুঝে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। এই প্রসঙ্গে রায়না আরও বলেন, "পুনের বিরুদ্ধে একটা ম্যাচে মুম্বই ইন্ডিয়ানস বেশ চাপে ছিল। সেই মুহূর্তে রোহিত দু-তিনটি সিদ্ধান্ত নেয়, যা ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। চাপটা ও খুব ভালোভাবে সামলাতে পারে। অনেক সময় দেখা যায়, ম্যাচের মধ্যে কোচ কিংবা টিম ম্যানেজমেন্টের অন্য কোন সদস্য অধিনায়ককে পরামর্শ দিচ্ছেন। ধোনিকে তো আমি কখনওই দেখিনি সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য অন্য কারো মুখাপেক্ষী হয়েছে। যা করতে হবে সেটা চটজলদি মাঠেই সিদ্ধান্ত নেয় মাহি ভাই। রোহিতও খানিকটা এরকমই। এছাড়া অধিনায়ক হিসেবে দুজনেই বেশ সফল। ধোনি অনেকদিন ভারতী দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন, একাধিক ট্রফি জিতেছেন। আই পি এলে ওর সাফল্য ঈর্ষণীয়। তবে ভারতীয় দলের স্ট্যান্ড-ইন অধিনায়ক হিসেবে রোহিত কিন্তু সফল। পাশাপাশি মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের অধিনায়ক হিসেবে ও পরপর খেতাব জিতেছে।"
সুরেশ রায়না একটা সময় সীমিত ওভারের ক্রিকেটে ভারতীয় দলে মহেন্দ্র সিং ধোনির তুরুপের তাস ছিলেন। কিন্তু দিন বদলেছে। কোহলি জামানায় তিনি আর ভারতীয় দলে ডাক পান না। ক্রিকেট বলতে তার কাছে শুধুই আইপিএল। যদিও করোনা ভাইরাসের সংক্রমনের জেরে ত্রয়োদশ আইপিএল অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত হয়ে গিয়েছে। অক্টোবর-নভেম্বর মাসে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ না হলে ওই সময় আইপিএল হতে পারে। এই প্রসঙ্গে রায়না বলেছেন, "বিদেশি ক্রিকেটারদের ছাড়া আইপিএল সম্ভব নয়। তাই যখন বিদেশি ক্রিকেটারদের পাওয়া যাবে তখনই আইপিএল করা উচিত।"