পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
ওই সময়ে দু’বছরের চুক্তি থাকা ফিজিও কার্লোস নাদালকে দিল্লি হয়ে স্পেনে ফিরে যাওয়ার কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু ক্লাবের সঙ্গে রফা করার জন্য কার্লোস জেদ করেই কলকাতায় থেকে যান। কাসিম আইদারার ফ্রান্সের পাসপোর্ট আছে। তাঁকেও মারিওদের সঙ্গে ফিরে যেতে বলা হয়েছিল। কিন্তু বাসে কলকাতা থেকে দিল্লি যাওয়ার ধকল তিনি নিতে চাননি। জনি অ্যাকোস্টা ফিরবেন কোস্টারিকায়। কিন্তু তাঁর দেশের দূতাবাস কোনও উদ্যোগ দেখায়নি।
কোয়েসের ভারতীয় ফুটবলাররা ১৭-১৮ মার্চের মধ্যেই ফিরে গিয়েছেন নিজেদের রাজ্যে। ব্যক্তিগত কাজের অজুহাতে তখন যাননি অভিষেক আম্বেকর। লকডাউন শুরু হওয়ায় তিনি ফেঁসে যান। প্রাকৃতিক বিপর্যয় থেমে গেলে তিনি গাড়িতে মুম্বই ফিরবেন।
‘বন্দে ভারত’ মিশনে মাদ্রিদ্রের ফ্লাইট দেওয়া হচ্ছে। কার্লোসকে আগামী সপ্তাহে সেই ফ্লাইটের টিকিট দেওয়া হবে। কাসিমকে ফ্রাঙ্কফুর্ট কিংবা লন্ডন হয়ে ফ্রান্সে পাঠানোর চেষ্টা চলছে। বিশ্বকাপার জনি অ্যাকোস্টা কোস্টারিকা ফিরবেন নিউ ইয়র্ক কিংবা ওয়াশিংটন হয়ে। বিদেশিদের দায়িত্বপ্রাপ্ত কোয়েস আধিকারিক ভারতে থাকা বিদেশিদের ফ্লাইটে টিকিট কাটার দায়িত্বে রয়েছেন। তিনি জানালেন,‘তিনটি ফ্লাইটে এই চারজনকে দেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হবে। আগামী এক সপ্তাহ তাঁরা নিউটাউনের ফ্ল্যাটেই থাকতে পারবেন। তার মধ্যেই ওদের হাতে বিমানের টিকিট দিয়ে দেব। ২৮ বা ২৯ মে ফ্ল্যাট তিনটি খালি করে মালিকদের হাতে চাবি তুলে দেওয়া হবে। চুক্তি মতো ফেরত পাব সিকিউরিটি ডিপোজিট। অ্যাকাউন্টস ক্লোজের জন্য যা প্রয়োজন।’ উল্লেখ্য, বিদেশি ফুটবলারদের এই সমস্যা নিয়ে সাবেক কর্তারা নির্বিকার। তাঁদের আশা, ৩১ মে’র আগে চারজনকে বাড়ি পাঠানোর ব্যবস্থা কোয়েসই করবে।