কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীর ঈর্ষার কারণে সম্মানহানি হবে। ব্যবসায়ীদের আশানুরূপ লাভ না হলেও মন্দ হবে না। দীর্ঘ ... বিশদ
অপর এক প্রশ্নের উত্তরে কুশল দাস জানান, ‘সামাজিক দূরত্ব বিধি শিথিল না হলে আমাদের দেশে ফুটবল শুরু করা অসম্ভব। ক্লাবগুলির স্বাস্থ্য পরিকাঠামো উন্নতমানের নয়।’ কুশলবাবুর কথায় পরিষ্কার, সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে ২০২০-২১ মরশুমের জন্য ভারতীয় ফুটবলারদের আন্তঃ-রাজ্য ছাড়পত্র তথা নাম নথিভুক্ত করার পদ্ধতি। এরপর আছে পাঁচ-ছয় সপ্তাহের প্রাক মরশুম ট্রেনিং। যার অর্থ, অক্টোবরের শেষে কিংবা নভেম্বরের প্রথমে আইএসএল অথবা আই লিগ শুরু হতে পারে। ফিফার প্রথম উইন্ডো প্রতি বছর খোলা হয় ১ জুলাই। শেষ হয় ৩১ আগস্ট। এবার ইউরোপের বেশ কিছু দেশের অসমাপ্ত লিগ শেষ করার সুযোগ দিতে উইন্ডো পিছিয়ে যেতে পারে বলে সংস্থার প্রেসিডেন্ট জিয়ান্নি ইনফানতিনো ইঙ্গিত দিয়েছেন। প্রথম উইন্ডো কবে শুরু হবে সেই বিষয়ে একটি টাস্ক ফোর্সও গঠন করেছে ফিফা। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, প্রথম উইন্ডো খোলার সময় পিছবে। এই উইন্ডো না খোলা পর্যন্ত ‘ফ্রি’ ফুটবলার (ছ’মাস কোনও দলের হয়ে খেলেননি) নেওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে আই লিগ এবং আইএসএলের দলগুলিকে। তাই নতুন ভারতীয় খেলোয়াড় রিক্রুট বা বিদেশি আনার জন্য অনেকটা সময় পেয়ে যাচ্ছে দুই লিগের ক্লাবগুলিই।
জানা গিয়েছে, ফেডারেশনের প্লেয়ার্স স্ট্যাটাস কমিটি ৩১ মে’র মধ্যে হায়দরাবাদ এফ সি’কে ফুটবলারদের পেমেন্ট মিটিয়ে দিতে বলল। পুরো দলের প্রায় চার কোটি টাকা পেমেন্ট বাকি। খেলোয়াড়রা ফেডারেশনের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। এদিকে, কোয়েসের কিছু কর্মী যোগ দিচ্ছেন নর্থ ইস্টে। তাঁদের মাধ্যমেই খালিদ জামিলের মাথার উপর বসতে চলেছেন আলেজান্দ্রো।