কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
ইস্ট বেঙ্গল সূত্রের খবর, বলবন্তের ব্যাপারে ইতিবাচক কথাবার্তা না হলেও জেজের সঙ্গে কথাবার্তা জোরকদমে এগচ্ছে। তাঁকে দু’বছরের অফার দেওয়া হয়েছে। জেজের সঙ্গে ইস্ট বেঙ্গলের চুক্তি চূড়ান্ত হয়ে গিয়েছে বলে বাজারে জল্পনা। তবে বিতর্ক এড়াতে (কোয়েসের সঙ্গে লাল হলুদের চুক্তি ৩১ মে পর্যন্ত) ক্লাবের পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট ফুটবলারটির সঙ্গে চুক্তির ব্যাপারটি অস্বীকার করা হয়েছে। জুনের আগে ইস্ট বেঙ্গলের তরফে ফুটবলার রিক্রুট নিয়ে সরকারিভাবে কোনও ঘোষণা হবে না।
তথ্যাভিজ্ঞমহলের ধারণা, করোনা ভাইরাসের প্রভাব অবশ্যই পড়বে ভারতীয় ফুটবলে। প্রশ্ন উঠছে, আইএসএলে কি অংশগ্রহণকারী দলের সংখ্যা বাড়াবে এফএসডিএল? চ্যানেল পার্টনারও ম্যাচের সংখ্যা বাড়াতে নারাজ। এত কিছু নেতিবাচক দিক থাকলেও ইস্ট বেঙ্গল কর্তারা আইএসএলে খেলার জন্য মরিয়া। তার আগে দল গুছিয়ে নেওয়ার লক্ষ্য রয়েছে লাল-হলুদের। জানা গিয়েছে, চলতি মরশুমে আই লিগের আবিষ্কার মোহন বাগানের শেখ সাহিলও এবার এজেন্ট নিয়োগ করেছেন। সংশ্লিষ্ট এজেন্ট সাহিলের আগে অরিজিৎ বাগুইকেও ইস্ট বেঙ্গলে সই করাতে চান। এই প্রস্তাবে অবশ্য রাজি নন ইস্ট বেঙ্গল কর্তারা।
বিদেশিদের মধ্যে হাইমে স্যান্টোস কোলাডোর সঙ্গে ২০২১ সালের মে মাস পর্যন্ত চুক্তি রয়েছে ইস্ট বেঙ্গলের। তবে চলতি মরশুম শেষ হওয়ার পর তাঁর সঙ্গে আর্থিক লেনদেনের ব্যাপারটি চূড়ান্ত হবে। ক্লজ অনুযায়ী, পারফরম্যান্স আশাপ্রদ না হলে কোলাডোকে ছেড়েও দিতে পারে ক্লাব। স্প্যানিশ মিডিওটি অবশ্য চুক্তির অঙ্ক নিয়ে প্রাথমিক কথাবার্তা বলেছেন। কিন্তু লাল-হলুদ কর্তারা তাঁকে ধরে রাখতে তেমন আগ্রহী নন।