ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগ প্রত্যাশিত সাফল্য নাও দিতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি শ্বাসকষ্ট ও বক্ষপীড়ায় শারীরিক ক্লেশ। ... বিশদ
মোহন বাগানের ঘরের ছেলে আরও জানান, ‘গত ২১ বছর কোনও দলের দায়িত্বে থাকলে সেই মাঠেই ভোরবেলা পৌঁছে অনুশীলন করে থাকি। আর অন্য সময় রবীন্দ্র সরোবর স্টেডিয়ামই আমার ভরসা। মেনকা সিনেমা হলের উল্টো দিকের পার্কিং লটে গাড়ি রেখে স্টেডিয়ামের বাইরের মাঠে স্ট্রেচিং করি। এরপর একশো মিটার স্প্রিন্ট টানি। তারপর জগিং করতে করতে রবীন্দ্র সরোবরের টালিগঞ্জ প্রান্তে চলে যাই। ভিতর দিয়ে চক্কর কেটে নজরুল মঞ্চ ছুঁয়ে ফিরে আসি স্টেডিয়ামে। কখনও অ্যাভেনিউ সম্মিলনীর ছোটদের সঙ্গে ‘ফান ফুটবলে’ মেতে উঠি। দিব্যি লাগে। খেলা ছাড়ার প্রায় ৩০ বছর বাদেও দিনের শুরুতে দেড় ঘণ্টার এই প্র্যাকটিসই আমায় ভালো থাকার রসদ জোগায়। কিন্তু মারণ ভাইরাসের জন্য সাধের ওই দৈনন্দিন অনুশীলনও বন্ধ। প্রতিদিন ছেলে-মেয়ে সতর্ক করে দিচ্ছে। সুস্থ অবস্থাতেও এভাবে ঘরে বসে অলসভাবে সময় কাটাতে হবে তা স্বপ্নেও ভাবিনি। গল্ফ গ্রিন চত্বর এখন ফাঁকা। সেখানে জগিং করার অনুমতিও পরিবারের কেউ দিচ্ছে না। কবে যে সব আবার স্বাভাবিক হবে?’