পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
ফিফার বক্তব্য, ‘কোভিড-১৯ ভাইরাসের বিশ্বব্যাপী সংক্রমণের জন্যই এই সিদ্ধান্ত। সব মহাদেশের শীর্ষ ফুটবল আধিকারিকদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে আলোচনার পর যা নেওয়া হয়েছে। মহিলাদের অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপের জন্য এখন পর্যন্ত এএফসি ছাড়া আর কোনও মহাদেশীয় সংস্থা বাছাই পর্বের খেলা শেষ করতে পারেনি। স্পেন, ইংল্যান্ড কিংবা ফ্রান্সে কোভিড-১৯ সংক্রমণ যেভাবে বাড়ছে তাতে ইউরোপে বাছাই পর্বের খেলা অক্টোবরের মধ্যে শেষ করা মুশকিল। ওসেনিয়া, লাতিন আমেরিকা, মধ্য আমেরিকা, আফ্রিকায় বাছাই পর্বের খেলা এখনও শুরু হয়নি। তাই নভেম্বরে ভারতে নির্ধারিত মহিলাদের অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপের খেলা স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হলাম আমরা। একই সঙ্গে বাতিল করা হয়েছে মহিলাদের অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপও। এই প্রতিযোগিতাটি নভেম্বরে পানামা-কোস্টারিকায় যৌথভাবে হওয়ার কথা ছিল।’ ফিফার এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন ফেডারেশন সচিব কুশল দাস। তিনি বলেছেন, ‘ফুটবলারদের স্বাস্থ্য সবার আগে। গোটা বিশ্বে মারণ ভাইরাস দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। তাই ফিফার এই সিদ্ধান্ত সঠিক। এখন আমরা তাকিয়ে রয়েছি নতুন দিনক্ষণ ঘোষণার দিকে। আশা করি, ২০২১ সালে হবে এই প্রতিযেগিতা।’ উল্লেখ্য ২-২১ নভেম্বর এই প্রতিযোগিতা হওয়ার কথা ছিল দেশের পাঁচটি কেন্দ্রে।
মহিলাদের দু’টি এজ গ্রুপের বিশ্বকাপ স্থগিত রাখার পাশাপাশি ফিফার ওয়ার্কিং গ্রুপ আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিশ্ব ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ামক সংস্থার মিডিয়া অফিস থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত সংস্থার স্বীকৃত কোনও আন্তর্জাতিক ফুটবল ম্যাচ হবে না। বিভিন্ন মহাদেশে টোকিও ওলিম্পিকসের বাছাই পর্বের চূড়ান্ত পর্যায়ের খেলা বাকি। প্রাক ওলিম্পিকসের বাকি সব ম্যাচের ক্রীড়াসূচি নতুন করে তৈরি হবে। কাতারে সিনিয়রদের বিশ্বকাপ ২০২২ সালে। প্রতিটি মহাদেশেই প্রাক বিশ্বকাপের বেশ কিছু ম্যাচ বাকি। এই ম্যাচগুলি ফের কবে শুরু হবে তা ঠিক করবে সংশ্লিষ্ট মহাদেশ এবং দেশের শীর্ষ ফুটবল আধিকারিকরা।’