পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
২০১৩ সালের আইপিএলে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের অধিনায়ক ছিলেন পন্টিং। তারপর নেতৃত্বের ব্যাটন হাতে নেন রোহিত। আর মুম্বই ইন্ডিয়ান্স দলের কোচের আসনে বসেন অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপজয়ী অজি অধিনায়ক। পন্টিং সম্পর্কে রোহিতের মূল্যায়ন, ‘দল পরিচালনার সহজাত দক্ষতা রয়েছে পন্টিংয়ের। নেতৃত্বের সেই গুণাবলী কাজে লাগিয়েছে কোচ হিসেবেও। জুনিয়রদের খুব ভালো গাইড করে। সতীর্থদের মনস্তত্ত্ব খুব ভালো বোঝে। টেকনিক্যালি খুবই নিখুঁত। সত্যি বলতে কী, রিকির ক্রিকেটীয় মস্তিষ্কের কোনও তুলনাই হয় না। আমার কাছে রিকি হচ্ছে একজন ম্যাজিসিয়ান।’
পন্টিংয়ের কাছ থেকে তিনি অনেক কিছু শিখেছেন বলে জানান রোহিত। গত সাত বছরে রোহিতের নেতৃত্বে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স আইপিএলে চারবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। ১৮৮টি ম্যাচে ৪৮৯৮ রান করেছেন ডাকামুকো ওপেনারটি। গড় ৩১.৬০। জাতীয় দলের মতো আইপিএলেও তাঁর সাফল্যের ভাণ্ডার দারুণ ঝলমলে। তবু এত কিছুর মধ্যেও ক্রিকেট কেরিয়ারের সবচেয়ে দুঃখজনক মুহূর্ত কী? পিটারেসেনের এই প্রশ্নের জবাবে রোহিত বলেন, ‘অবশ্যই, ২০১১ সালের বিশ্বকাপে ভারতীয় দলে সুযোগ না পাওয়া। সেবার প্রতিযোগিতার ফাইনাল হয়েছিল আমার ঘরের মাঠ মুম্বইয়ে। ঘরে বসেই দেখেছিলাম ভারতের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার মমুহূর্ত। সেই দলে থাকতে না পারার জন্য খুব মন খারাপ লাগছিল।’ তবে সেবার বিশ্বকাপ দলে সুযোগ না পাওয়ার জন্য নিজেকেই দায়ী করছেন রোহিত। তাঁর কথায়, ‘সেই সময় আমার পারফরম্যান্স আশানুরূপ ছিল না। সেই কারণে বিশ্বকাপের দলে সুযোগ পাইনি। তাই কাউকে আমি দোষারোপ করব না।