বিদ্যার্থীরা পড়াশোনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা পাবে। নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস বাড়বে। অতিরিক্ত চিন্তার জন্য উচ্চ ... বিশদ
পূজারা সেই সঙ্গে যোগ করেন, ‘একটানা এতদিন বাড়িতে থাকার ফলে অনেকেরই একঘেয়েমি লাগতে পারে। এটা কাটিয়ে ওঠার জন্য সব থেকে ভালো উপায় হচ্ছে পরিবারের কনিষ্ঠতম সদস্যদের সঙ্গে সথাসম্ভব বেশি সময় কাটানো। আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি, ক্রিকেটের সুবাদে আমাকে বছরের অধিকাংশ সময় বাড়ির বাইরে থাকতে হয়। পরিবারকে খুব বেশি সময় দেওয়ার সুযোগ পাই না। করোনার দৌলতে সেই সুযোগ পেয়েছি। সকালে উঠে ওয়ার্ক আউটের পর রান্নাঘরে স্ত্রীকেও সাহায্য করছি।’ ভারতীয় টেস্ট দলের ‘মিস্টার ডিপেন্ডবল’ আরও বলেন, ‘আমার মেয়ে অদিতির বয়স মাত্র ২ বছর। ওর সঙ্গে সময় কাটিয়ে আমার মনে হয়েছে, টানা এতদিন আমি বাড়িতে থাকায় সবথেকে বেশি খুশি হয়েছে অদিতি। এতদিন শুধু মাকে কাছে পেত। এখন দেখছে বাবা ওর সঙ্গে খেলেছে। কখনও আমরা ওর সঙ্গে ছবিতে রং করছি। কখনও আবার বাগানে গিয়ে ব্যাডমিন্টন খেলছি। বাবা-মার সঙ্গে সময়টা খুব ভালো উপভোগ করছে আমার ছোট্ট মেয়ে।’