গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
ক্রিকেটাররা চাইছিলেন, করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে শামিল হতে। তবে বোর্ডের চোখ রাঙানি তাঁরা সহ্য করতে রাজি ছিলেন না। মরগ্যান আগেই বলেছিলেন, দেশে করোনা আক্রান্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য তারা সব কিছু করতে প্রস্তুত। সেইমতো ইংল্যান্ডের ক্রিকেটাররা দেরিতে হলেও সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন। তবে মজার তথ্য হলো, ইসিবি’র প্রস্তাব মতো বেতনের কুড়ি শতাংশ অর্থ কমাতে রাজি না হলেও পুরুষ ক্রিকেটাররা যে পরিমান অর্থ দান করেছেন, তা প্রায় সমতুল্য। জানা গিয়েছে, মরগ্যান-স্টোকসদের মতো চুক্তিবদ্ধ ক্রিকেটাররা বেতন থেকে প্রায় ৫ লক্ষ পাউন্ড বোর্ডের তহবিলে দান করেছেন। তবে এই অর্থ কিভাবে ব্যবহার করা হবে তা অবশ্য ক্রিকেটাররা জানেন না। এটা পুরোপুরি ইসিবি’র উপর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। পিছিয়ে নেই ইংল্যান্ডের মহিলা দলের ক্রিকেটাররাও। তাঁরা বেতন থেকে বেশ কিছুটা অর্থ করোনা আক্রান্ত মানুষের সেবায় দান করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। ইংল্যান্ড মহিলা দলের ক্যাপ্টেন হিদার নাইট জানিয়েছেন, ‘আগামী দিনে যদি আরও সাহায্য প্রয়োজন হয় আমরা করবো।’