রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
এবার উইম্বলডন ২৯ জুন শুরু হওয়ার কথা ছিল। ছেলে ও মেয়েদের সিঙ্গলসে গতবারের দুই চ্যাম্পিয়ন নোভাক জকোভিচ এবং সিমোনা হালেপও খেতাব ধরে রাখতে মরিয়া ছিলেন। রোমানিয়ার সিমোনা হালেপ গতবার মার্কিনী তারকা সেরেনা উইলিয়ামসকে হারিয়ে জীবনে প্রথমবার উইম্বলডন জেতেছিলেন। সেই হালেপ এদিন ট্যুইট করেছেন, ‘খুবই খারাপ খবর যে উইম্বলডনের মতো প্রতিযোগিতা এবার হচ্ছে না। গতবছর উইম্বলডন জেতা আমার জীবনের স্মরণীয় মুহূর্ত। কিন্তু এবার উইম্বলডন যে হচ্ছে না শুনে খুবই খারাপ লাগছে। তবে মানুষের জীবনের দাম খেলার থেকে অনেক বেশি। আগামী বছর আবার হবে উইম্বলডন। সেই আসরে অবশ্যই খেতাব ধরে রাখার চেষ্টা করব।’
আমেরিকার কিংবদন্তি প্লেয়ার ও ছয় বারের চ্যাম্পিয়ন বিলি জিন কিং বলেছেন, ‘উইম্বলডন বাতিলের সিদ্ধান্ত একেবারে সঠিক। ১৯৬১ সাল থেকে আমি প্রতিটি টুর্নামেন্টের সাক্ষী। এবার তা না হওয়ায় একটু খারাপ লাগছে। তবে কিছু করার নেই।’ দুই বারের চ্যাম্পিয়ন পেত্রা কিতোভা মনে করেন, ‘টেনিস ক্যালেন্ডারে এক বিরাট শূন্যতা উপলব্ধি করছি। বিশ্বের সেরা গ্রাসকোর্ট টুর্নামেন্ট এবার মিস করব। কিন্তু এই মুহূর্তে যা পরিস্থিতি, তাতে ঘরে থাকাই সঠিক সিদ্ধান্ত।’ উদীয়মান তারকা কোকো গফ বলছেন, ‘এবার উইম্বলডন বাতিল হওয়াটা অবশ্যই হতাশাজনক। কিন্তু খেলার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হল মানুষের সুরক্ষা। সবাই নিরাপদে থাকুন।’ ২০১৮ সালের ফাইনালে নোভাক জকোভিচের কাছে হেরে যাওয়া কেভিন অ্যান্ডারসন জানিয়েছেন, ‘এই মুহূর্তে উইম্বলডনের অতীত স্মৃতিগুলো খুব মনে পড়ছে।’