পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এদিন বিরাটের সঙ্গে কথোপকথনের মধ্যে পিটারসেন জানান, ‘‘বছর কয়েক আগে জিমনাসিয়ামে গা ঘামাচ্ছিলাম। হঠাৎই পাশের ট্রেডমিলে ধোনি দৌড়তে শুরু করে। তখনও সে ভারতের অধিনায়ক। আমাদের কথার মধ্যে তোমার প্রসঙ্গ উঠতেই এমএস বলেছিল, ‘মাঠে বিরাটের আগ্রাসনই আমার সবথেকে বেশি পছন্দের।’ আজও আমরা দেখি, সেই ইতিবাচক মনোভাব নিয়েই তুমি মাঠে নাম। এর রহস্য কী?’’
জবাবে বিরাট বলেন, ‘অধিনায়ক হিসেবে আমি সবসময় ১২০ শতাংশ দেওয়ার চেষ্টা করি। সে যে ফরম্যাটই হোক না কেন, সেরাটা মেলে দেওয়াই আমার প্রধান লক্ষ্য। যেদিন তা পারব না সেদিন বুঝব, আমার মধ্যে আর নতুন করে কিছু দেওয়ার নেই। সেদিন নিজে থেকেই সরে দাঁড়াব।’ একই সঙ্গে বিরাট জানান, আপাতত ২০২৩ বিশ্বকাপ পর্যন্ত একইভাবে তিন ফরম্যাটেই খেলা চালিয়ে যাবেন। তারপর তিনি বিবেচনা করে দেখবেন, কীভাবে ও কতদিন নিজের কেরিয়ারকে দীর্ঘায়িত করা সম্ভব। তবে টেস্ট ক্রিকেট যে সবসময় তাঁর প্রথম পছন্দের, তা এদিন আরও একবার স্পষ্ট করে দেন ভারত অধিনায়ক। একই সঙ্গে এদিন বিরাট বলেন, ‘কেরিয়ারে সব সাফল্যই পেয়েছি। তবে আইপিএল না জেতার আক্ষেপ অবশ্যই রয়েছে। তবে এরজন্য বেশি ভাবতে চাই না। কারণ, প্রত্যাশা ছাড়া মাঠে নেমে এই প্রতিযোগিতায় দল ভালো খেলেছে। আর অনেক কিছু চিন্তাভাবনা করে খেলে ব্যর্থ হয়েছি।’ পাশাপাশি বিরাট জানান, আইপিএলের সৌজন্যে বর্তমানে সব দেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে সম্পর্ক এখন অনেক বেশি ভালো হয়েছে।
কেরিয়ারে অনেক ব্যাটসম্যানের সঙ্গে ব্যাট করলেও, তাঁর পছন্দের পার্টনার হিসেবে মহেন্দ্র সিং ধোনি ও এবি ডি’ভিলিয়ার্সের নাম শোনা যায় বিরাটের মুখে। আগ্রাসনে মিল থাকায় তাঁর পছন্দের ফুটবলার অবশ্যই ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো। আর্জেন্তাইন মহাতারকার তুলনায় তাঁকেই এগিয়ে রাখলেন ভিকে।