পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
পানিপথ থেকে উঠে আসা বিশ্বের অন্যতম সেরা এই জ্যাভেলিন থ্রোয়ার এবার টোকিও ওলিম্পিকসে ভারতের পদক জয়ের অন্যতম দাবিদার ছিলেন। করোনার কারণে গেমস এক বছর পিছিয়ে গেলেও লক্ষ্যচ্যুত হতে নারাজ তিনি। বরং আরও ভালো প্রস্তুতি নিতে চান পরের বছরের জন্য। নীরজ বলছেন, ‘একটা লক্ষ্য তৈরি ছিল। এবার গেমস পিছিয়ে যাওয়ায় আবার নতুন করে শুরু করতে হবে। তবে আরও ভালো করে প্রস্তুতির সময় পাওয়া যাবে।’ এমনিতেই নীরজ বিদেশেই বেশি কাটান। কারণ ট্রেনিংয়ের অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায়। তবে এই মুহূর্তে দেশেই রয়েছেন তিনি। তুরস্ক থেকে ট্রেনিং করে ফিরে আসার পর পাতিয়ালা সাই সেন্টারে স্বেচ্ছাবন্দি রয়েছেন এই থ্রোয়ার। এ ব্যাপারে নীরজ বলেন, ‘বিদেশ থেকে ফেরার পর সর্তকতার কারণেই আমি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। করোনা প্রতিরোধে সামাজিক দূরত্বই একমাত্র পথ। তাই আপাতত বাড়ি ফেরার পরিকল্পনা ত্যাগ করে পাতিয়ালা সাই সেন্টারেই থেকে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এখানে ট্রেনিংয়ের যাবতীয় সুযোগ সুবিধাও রয়েছে। যদিও করোনা ভাইরাস নিয়ে আতঙ্কের কারণে ঠিকমতো ট্রেনিং করা যাচ্ছে না। তারই মধ্যে নিয়মিত ওয়ার্ক-আউট করছি। দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে ট্রেনিংয়ের জন্য আবার বিদেশে যাব। ২০২১ সালে ওলিম্পিকসের আগে বিদেশে কয়েকটি প্রতিযোগিতায় নামার পরিকল্পনাও রয়েছে নীরজ চোপড়ার।