বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
উল্লেখ্য, ফরাসি ওপেন স্থগিত রাখার ঘোষণা আগেই করা হয়েছে। তাদের আয়োজক কমিটি জানিয়ে দিয়েছে এই টুর্নামেন্ট মে মাস থেকে পিছিয়ে সেপ্টেম্বরে হবে। সেপ্টেম্বরে গিয়ে আবার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তবে উইম্বলডনে পরিবর্তিত ক্রীড়াসূচি তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা কম। কারণ, ইতিহাস বলছে, উইম্বলডন বছরের যে সময় হয়ে আসছে সেই অনুযায়ী টুর্নামেন্টের লন ও আলোক ব্যবস্থা তৈরি করা হয়। টুর্নামেন্ট পিছিয়ে গেলে সেই ব্যবস্থা বজায় রাখা সম্ভব নয়। আন্তর্জাতিক টেনিস কমিটির এক সদস্য বলছেন, আচমকা করোনা ভাইরাসের প্রভাবে টুর্নামেন্ট বন্ধ হয়ে গেলে বিরাট কোনও আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হবে না উইম্বলডন। কারণ বিশ্বের এটি একমাত্র টুর্নামেন্ট যেখানে প্রাকৃতিক বিপর্যয় বা অন্য কোনও কারণে টুনামেন্ট বন্ধ হয়ে গেলে আর্থিক ক্ষতি অনেকটাই পুষিয়ে দেওয়া যায়। কারণ এই টুর্নামেন্টের জন্য বড় অঙ্কের বীমা করা রয়েছে। উল্লেখ্য, এবার ২৯ শে জুন উইম্বলডন শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু করোনার জেরে টুর্নামেন্টের ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের জন্য তা বন্ধ হতে চলেছে। এর আগে ১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে উইম্বলডন হয়নি। আয়োজক কমিটির তরফ থেকে বলা হয়েছে, উইম্বলডনের রিজার্ভ টাইম হিসেবে সেপ্টেম্বর-অক্টোবরকে ধরা হয়। কিন্তু পরিকাঠামোগত অসুবিধার কারণেই সেই সময় টুর্নামেন্ট আয়োজন করা সম্ভব নয়।