রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
গ্যাংটকের লুমসিতে বাইচুংয়ের একটি বাড়ি রয়েছে। যেখানে অন্তত ১০০ জন মানুষ রাত কাটাতে পারবে। সেই বাড়িতেই এবার সিকিমে আটকে থাকা শ্রমিকদের জন্য থাকার ব্যবস্থা করে দিলেন তিনি। শুধু তাই নয়, তাঁদের জন্য খাদ্যদ্রবেরও ব্যবস্থা করেছেন তিনি। দ্রুত যাতে গোটা প্রক্রিয়াটা সম্পূর্ণ করা যায়, তার জন্য সরকারের সঙ্গেও কথা হয়েছে পাহাড়ি বিছের। এই বিষয়ে বাইচুং জানান, ‘করোনার জেরে গোটা দেশে লকডাউন হওয়ায় সমস্যায় পড়েছেন শ্রমিকরা। গতকালই সিকিম বর্ডারেই যার আঁচ লক্ষ্য করা গিয়েছিল। গ্যাংটকে আমার এক অর্ধনির্মিত বাড়ি রয়েছে। সেখানে ১০০ জনের বেশি মানুষ থাকতে পারবে। আমি শ্রমিকদের জন্য তা খুলে দিয়েছি। বিপদের সময়ে মানুষই তো মানুষের পাশে দাঁড়ায়। করোনা ভাইরাসের মোকাবিলায় সবাইকে একজোট হতে হবে।’ সিকিমে এখনও সেভাবে করোনার প্রভাব পড়েনি। তাই এই সকল শ্রমিকদের এক জায়গায় রাখতে কোনও সমস্যা হবে না বলেই মনে করা হচ্ছে। তাও বাইচুং প্রত্যেকের মেডিক্যাল পরীক্ষা করার জন্য স্বাস্থ্য আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন। প্রসঙ্গক্রমে তাঁর মন্তব্য, ‘সিকিম এখনও করোনা মুক্ত। তাই শ্রমিকরা সুস্থ বলেই ধরে নেওয়া যায়। তবে আমি কোনও ঝুঁকি নিতে চাই না। চিকিৎসকদের সবুজ সঙ্কেত পেলেই তাঁরা বাড়িতে স্থান পাবেন।’ উল্লেখ্য, শুধু শ্রমিকদের থাকার ব্যবস্থা করাই নয়, একই সঙ্গে এই বিষয়ে যদি কারও কোনওরকম জিজ্ঞাসা থাকে, তার জন্য নিজের ফেসবুক পেজে সিকিম ইউনাইটেড দলের ম্যানেজার অর্জুন রাইয়ের ফোন নাম্বারও দিয়ে দিয়েছেন বাইচুং।