ব্যবসায়ে যুক্ত হলে এই মুহূর্তে খুব একটা ভালো যাবে না। প্রেম প্রণয়ে বাধা। কারও সাথে ... বিশদ
ক্লাবের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গোটা বিশ্বে যে কঠিন পরিস্থিতির দেখা দিয়েছে, সেই কথা মাথায় রেখে ক্লাবের প্রথম সারির ফুটবলার ও কোচেরা মরশুমের বাকি সময়ের বেতন না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। যেহেতু মরশুমের এখনও চার মাস বাকি রয়েছে তাই মার্চ, এপ্রিল, মে ও জুন মাসের বেতন তাঁরা নেবেন না। ফলে ২০১৯-২০ মরশুমের চুত্তির ভিত্তিতে প্রায় ৯০ মিলিয়ন ইউরো অর্থ ক্লাবের থেকে না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাঁরা। এই টাকা দিয়ে ক্লাবের বাকি কর্মচারি বেতন ও অন্যান্য ফি মেটানো হবে।’
করোনা ভাইরাস মহামারি আকার ধারণ করায় বিশ্বের প্রায় সব দেশেই খেলাই আপাতত স্থগিত। অনির্দিষ্টকালের জন্য ঘরোয়া সকল ফুটবল স্থগিত করেছে ইতালি। গত ৯ মার্চ থেকে স্থগিত সিরি-এ। ইউরোপে করোনা মহামারীর প্রভাব সব থেকে বেশি ইতালিতেই। ১০ হাজারের বেশি মানুষ মারা গিয়েছেন এই দেশে। আক্রান্তের সংখ্যা এক লক্ষ ছাড়িয়েছে। আক্রান্তের তালিকা থেকে বাদ পড়েননি ফুটবলাররা। জুভেন্তাসের তিন ফুটবলার ড্যানিয়েল রুগানি, ব্লেইস মতৌদি ও পাওলো ডায়বালা করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন। এই অবস্থায় ক্লাবের কথা মাথায় রেখে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিলেন ফুটবলাররা।