ব্যবসায়ে যুক্ত হলে এই মুহূর্তে খুব একটা ভালো যাবে না। প্রেম প্রণয়ে বাধা। কারও সাথে ... বিশদ
কোভিড-১৯’এর জন্য আন্তর্জাতিক বিমান পরিষেবাও বন্ধ। তাই দেশে ফেরারও সম্ভাবনা নেই ভিকুনার। বাড়িতে বয়স্ক বাবা ও মায়ের জন্যই চিন্তা হচ্ছে তাঁর। কিবু জানালেন, ‘ভয়ঙ্কর ভাইরাসের মোকাবিলায় স্ত্রী অত্যন্ত সচেতন। বাবা ও মাকে ওই দেখছে। কিন্তু তাতে কি আর আমার দুশ্চিন্তা কমে? সারাদিনে বেশ কয়েকবার ভিডিও কল করি। কথা হয়। ওরাও আমায় সাবধানে থাকতে বলে। স্পেনের থেকে ভারতের অবস্থা অনেক ভালো। আমি এখানে দিব্যি রয়েছি। কিন্তু পরিবারের সদস্যদের জন্য মন কেমন করে।’
কোচ কিবু ভিকুনার মতো অবস্থা মোহন বাগানের স্প্যানিশ ফুটবলারদেরও। নিউটাউনেই থাকেন বেইতিয়া, ফ্রান গঞ্জালেজ মুনোজ ও ফ্রান মোরান্তে। লকডাউনের সময় কোচের একাকীত্ব কাটাতে তাঁরা সচেষ্ট। বেইতিয়া-মুনোজদের স্ত্রী ও সন্তানরাও এখন কলকাতায়। স্পেনের বাড়িতে রয়েছেন আত্মীয়স্বজনরা। বেইতিয়ার বাড়ি গুইপুজকোয়া নামে নর্দান স্পেনেরই এক প্রদেশে। সেখানে অসুস্থ ঠাকুমাকে নিয়ে তিনি প্রবল চিন্তায়। মা, বাবা ও বোন সেখানে থাকায় অবশ্য কিছুটা নিশ্চিন্ত মোহন বাগানের প্রাণভোমরা। কোচ কিবু ভিকুনার মারফত তিনি জানালেন, তাঁর শহরে এখনও অনেকেই কোয়ারেন্টাইনে রয়েছে। মোহনবাগানের অপর এক স্প্যানিশ তারকা ফ্রান গঞ্জালেজের বাড়ি কর্ডোবাতে। তাঁর বেশ কয়েকজন বন্ধু করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। চলছে চিকিৎসা। কোভিড-১৯’এর জেরে স্তব্ধ কর্ডোবার জনজীবন। মুনোজের প্রতিক্রিয়া, ‘করোনার ভয়াবহতা রুখতে আমাদের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়তে হবে। স্পেন হোক বা ভারত, কোয়ারেন্টাইনের গুরুত্ব না বুঝলে সমূহ বিপদ।’