রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
অজি দলে সেই সময় ছিলেন শেন ওয়ার্নের মত কিংবদন্তি স্পিনার। তা সত্ত্বেও লক্ষ্মণের অসামান্য ২৮১ রানের ইনিংস ভারতের জয়ের পথ খুলে দেয়। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘ওয়ার্নের বিষাক্ত স্পিনের বিরুদ্ধেও দারুণ ব্যাটিং করেছিল লক্ষ্মণ। তার প্রতিটি শটে আত্মবিশ্বাস ফুটে উঠেছিল। স্পিনের বিরুদ্ধে অন ড্রাইভে বাউন্ডারি হাঁকানো সহজ নয়। সেই কঠিন কাজ অবলীলায় করেছিল লক্ষ্মণ। ওকে আউট করার জন্য একের পর এক ফ্লাইট ডেলিভারি দিয়েছিল ওয়ার্ন। কিন্তু সেই বলেও ব্যাকফুটে পুল করে যায় লক্ষ্মণ। ওর দৃঢ় মানসিকতার পরিচয় ফুটে উঠেছিল ওই ইনিংসে। বোঝা যায় স্পিনের বিরুদ্ধে লক্ষ্মণ কতটা সাবলীল।’
লক্ষ্মণের ইনিংস ছাড়াও চ্যাপেলর পছন্দের তালিকায় রয়েছে ১৯৬৯ সালে ডাগ ওয়াল্টার্সের শতরান। ভারতের বিপক্ষে এই দুরন্ত ইনিংসটি খেলেছিলেন অজি ব্যাটসম্যানটি। এরাপল্লি প্রসন্নের মতো স্পিনার থাকা সত্ত্বেও শতরান করেছিলেন ওয়াল্টার্স। তাঁর ইনিংসে ছিল ১৪টি চার ও ২টি ছয়। সেই প্রসঙ্গে চ্যাপেল বলেছেন, ‘অফ স্পিন খেলতে পারা সেরা ব্যাটসম্যানের তালিকায় থাকবে ওয়াল্টার্স। ১৯৬৯ সালে ভারতের বিপক্ষে দুরন্ত ইনিংসটাই তার প্রমাণ। ওয়াল্টার্সের ওই শতরান আজও আমার চোখে ভাসছে।’