রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
চলতি বছরের অক্টোবর-নভেম্বর মাসে অস্ট্রেলিয়াতে হবে টি-২০ বিশ্বকাপ। এপ্রিল মাস থেকে যোগ্যতা নির্ণায়ক ম্যাচ খেলার কথা ছিল। কিন্তু করোনা ভাইরাসের প্রকোপে বিশ্ব জুড়ে সব খেলা প্রায় বন্ধ। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে তার পর অসমাপ্ত টুর্নামেন্টগুলি শুরু হবে। আইসিসি’ও আপাতত কোনও ঝুঁকি নিতে চাইছে না। শুধু এশিয়া কিংবা আমেরিকা নয়, করোনার করাল গ্রাসে প্রায় গোটা বিশ্ব। ইতিমধ্যেই ২১ হাজার মানুষ এই রোগে প্রাণ হারিয়েছেন। তাই বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ামক সংস্থা আইসিসি জানিয়েছে, আপাতত জুন পর্যন্ত টি-২০ বিশ্বকাপের যোগ্যতা নির্ণায়ক পর্বের খেলাগুলো বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হল। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে পরবর্তী সিদ্ধান্ত জানানো হবে। তবে সমস্যা যথেষ্ট গভীর বলেই মনে করছে ওয়াকিবহালমহল।
কারণ, জুনের মধ্যে শেষ করার কথা ছিল টি-২০ বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জনকারী ম্যাচগুলি। কিন্তু তা পিছিয়ে গেলে আইসিসি’র সমস্যা বাড়বে। কারণ, জুলাই থেকে ফের শুরু হওয়ার কথা ২০২৩ সালের একদিনের বিশ্বকাপের বাছাই পর্ব। তাই করোনা পরিস্থিতি যদি আরও জটিল তথা বিপজ্জনক হয়, তাহলে টি-২০ বিশ্বকাপ এক বছর পিছিয়ে ২০২১ সালে করা হতে পারে। সেক্ষেত্রে ২০২১ সালে ভারতে অনুষ্ঠিত হতে চলা টি-২০ বিশ্বকাপ এক বছর পিছিয়ে ২০২২ সালে করতে হবে। উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে ভারতে হবে ওডিআই বিশ্বকাপ। তাই অস্ট্রেলিয়া ও ভারতীয় বোর্ডের সঙ্গে আলোচনা করে উপায় বের করতে হবে আইসিসিকে। তবে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া এদিন জানিয়েছে, ‘২০২০ সালে টি-২০ বিশ্বকাপ না হওয়ার মতো পরিস্থিতি এখনও আসেনি।’