কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
বিশ্ব রেকর্ডের অধিকারী ৩১ বছর বয়সী এই সাঁতারু এখনও দারুণ ফিট। তিনি বলেছেন, ‘এই ভাইরাস আমার শরীরে দারুণভাবে প্রভাব ফেলেছে। এই রোগের সবচেয়ে বড় উপসর্গ হলো তীব্র জ্বর। যা দীর্ঘায়িত হয়। এই কারণেই আমি দুর্বল হয়ে পড়েছি। সঙ্গে সর্দি-কাশিও রয়েছে। ঠিকমতো হাঁটাচলা করতে পারছি না।’ ২০১২ সালে লন্ডন ওলিম্পিকসে সোনা জেতার পর ২০১৬ রিও ওলিম্পিকসে রুপো পান ফন ডার। ২০১৮ সালে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে সোনা জিতে তিনি আলোড়ন ফেলে দেন। করোনা ভাইরাস নিয়ে তিনি রীতিমতো আতঙ্কে ভুগছেন। বলেছেন, ‘করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে যে কোনও ক্রীড়াবিদের ট্রেনিংয়ে এর প্রভাব পড়তে বাধ্য। পুরানো ছন্দ ফিরে পাওয়া কঠিন। শরীরে মারাত্মক প্রভাব পড়ে। ওজন বিস্ময়করভাবে কমে যায়। আমার তো মনে হয়, এই মারাত্মক ভাইরাসের প্রভাব ২০২০ টোকিও ওলিম্পিকসে পড়বেই।’
আইওসি’র আচরণে অবাক দক্ষিণ আফ্রিকার এই সাঁতারু। এই প্রসঙ্গে তাঁর মন্তব্য, ‘আইওসি ক্রীড়াবিদদের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে। এখনই টোকিও ওলিম্পিকস স্থগিত রাখা উচিত। অযথা তারা এই সিদ্ধান্ত নিতে কালক্ষেপ করছে। প্রতিযোগিতার জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার সময়েও যে কোনও ক্রীড়াবিদ করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারেন। এরপর যদি তাদের মৃত্যু হয় তাহলে দায় কে নেবে? ট্রেনিংয়ে স্পর্শ বা জমায়েতের ঝুঁকি থেকেই যায়। ওলিম্পিকসের ভবিষ্যৎ না জেনেই অ্যাথলিটরা দিনের পর দিন ট্রেনিং করে যাচ্ছেন। কোনও রকম বিজ্ঞানসম্মত চিন্তাভাবনা নেই আন্তর্জাতিক ওলিম্পিক কমিটির।’