কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
চোট সারিয়ে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে উঠেছেন জেজে। ফিট রাখতে স্থানীয় মাঠে রোজ অনুশীলন করছেন। তার ফাঁকেই জেজে জানান, ‘আমি ভুবনেশ্বর ক্যাম্পে যোগ দেওয়ার জন্য মুখিয়ে ছিলাম। হঠাৎই সব কিছু পিছিয়ে যাওয়ায় কিছুটা খারাপ লেগেছে। তবে এরজন্য কোনওরকম অভিযোগ করতে চাই না। কারণ বর্তমানে পরিস্থিতি রুখতে এটাই প্রয়োজন ছিল।’
হাঁটুতে অস্ত্রোপচারের পর ২০১৯ সালের মে মাস থেকে রিহ্যাবে ছিলেন জেজে। তৈরি মাঠে নামার জন্যও। তাই তাঁকে জাতীয় দলে সুযোগও দিয়েছিলেন কোচ ইগর স্টিমাচ। জেজে জানান, ‘গত মরশুমটা চোটের জন্য পুরোপুরি নষ্ট হয়েছে। মে মাসে অস্ত্রোপচারের পর থেকে আমি রিহ্যাবে ছিলাম। চেন্নাইয়ে আমি প্রাথমিকভাবে রিহ্যাব শুরু করার পর আমি বিদেশে যাই। সেখানে ডাক্তার ও ফিজিওর পরামর্শ মতো ওয়ার্ক-আউট করি। দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠার জন্য প্রতিদিন দু’টো করে সেশন করতাম। তারপর দেশে ফিরে আমি নিয়মিত ডাক্তার ও ফিজিওর সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলেছি। আপাতত আমি পুরোপুরি সুস্থ। এখন শুধুই ফিটনেসের উপর জোর দিচ্ছি।’
করোনা ভাইরাসের মোকাবিলা করার জন্য যে সকল চিকিৎসক ও মেডিক্যাল স্টাফরা দিনরাত লড়াই চালাচ্ছেন, তাদেরকেও কুর্নিশ জানাতে ভোলেননি জেজে। তাঁর মন্তব্য, ‘আমি সেই সকল মেডিক্যাল স্টাফ ও চিকিৎসকদের স্যালুট জানাচ্ছি, যাঁরা দিনরাত এই ভাইরাসের সঙ্গে মোকাবিলা করার জন্য নিজেদের সেরাটা মেলে ধরছেন। তাঁরা না থাকলে, পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হতে পারত। একই সঙ্গে আমি সকলকে বলতে চাই, এই পরিস্থিতিতে ঘরে থাকুন। খুব তাড়াতাড়ি আমরা আবার স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় ফিরতে পারব। তারজন্য একটু ধৈর্য ধরতে হবে। করোনা ভাইরাস যেন আপনাকে আতঙ্কিত করে তুলতে না পারে। প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে রেরবেন না। চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য দপ্তরের পরামর্শ মেনে চলুন। তাতে আপনারও লাভ, দেশেরও।’