পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
প্রবল জ্বর নিয়ে কয়েক দিন আগে মাদ্রিদের একটি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন লরেঞ্জো সাঞ্জ। মেডিক্যাল টেস্টে তাঁর শরীরে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়ে। দিন তিনেক আগেই সেই খবর সোশ্যাল মিডিয়ায় জানিয়েছিলেন ছেলে দুরান। চিকিৎসকদের আপ্রাণ চেষ্টা সত্ত্বেও পরিস্থিতি ক্রমশ খারাপ হতে থাকে। শেষ পর্যন্ত শনিবার মারণ ভাইরাসের কাছে আত্মসমর্পন করেন লরেঞ্জো। ট্যুইটারে দুরান লিখেছেন, ‘আমার বাবা প্রয়াত হয়েছেন। তাঁর এভাবে চলে যাওয়ার কথা ছিল না। আমার দেখা অন্যতম দয়ালু, সাহসী ও কঠোর পরিশ্রম করা মানুষটি আজ আর আমাদের মধ্যে নেই, ভাবতেই পারছি না। পরিবার এবং রিয়াল মাদ্রিদ ছিল তাঁর প্রাণ।’ উল্লেখ্য, ১৯৯৫ থেকে ২০০০ পর্যন্ত রিয়ালের প্রেসিডেন্ট ছিলেন সাঞ্জ। তিনি চেয়ারে থাকাকালীন দু’বার চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জেতে বের্নাব্যুর দলটি। ব্রাজিলের লেফট-ব্যাক রবার্তো কার্লোস, ডাচ মিডফিল্ডার ক্লেরেন্স সিডর্ফ ও ক্রেয়োশিয়ার স্ট্রাইকার ডেভর সুকেরের মতো তারকাদের দলে এনেছিলেন সাঞ্জ। ২০০০ সালের প্রেসিডেন্সিয়াল নির্বাচনে ফ্লোরেন্তিনো পেরেজের কাছে হেরে বিদায় নেন তিনি। সাঞ্জের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছে রিয়াল মাদ্রিদ কর্তৃপক্ষ।