কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
রাজ্যস্তরে প্রথম হওয়া দুই খেলোয়াড়কে পুরস্কার মঞ্চে সোনার মেডেল ও শংসাপত্র দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও দ্বিতীয় স্থান অধিকারীকেও রুপোর মেডেল ও শংসাপত্র দেওয়া হয়েছে। সফল খেলোয়াড়েরা আগামী দিনে আন্তর্জাতিক স্তরে খেলার ইচ্ছে প্রকাশ করেছেন। তাঁদের এই সাফল্য খবর মিলতেই জেলার সব মহলেই খুশির হওয়া ছড়িয়ে পড়ে। একাধিক বিভাগে বিজয়ী খেলোয়াড়দের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছে গৌড় মহাবিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ।
সোনা জেতা গৌড় মহাবিদ্যালয়ের খেলোয়াড় সোনারুল ইসলাম বলেন, পরপর তিন বছর এই খেলায় আমি প্রথম হলাম। খুব আনন্দ লাগছে। এই জয় দুই কোচ অসিত পাল, নিরঞ্জন সাহাকে উৎসর্গ করছি। এই রকম গুরু না থাকলে আমার এই সাফল্য সম্ভব হত না। তবে এদিন আমি প্রথম হলেও নিজের সেরাটা দিতে পারেনি। তাই একটু মন খারাপ। আগামী দিনে আন্তর্জাতিক স্তরের প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে চাই।
রাজ্যস্তরের হাইজাম্প প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় হয়ে রুপোর মেডেল পাওয়া গৌড় মহাবিদ্যালয়ের খেলোয়াড় বিশ্বজিৎ ঘোষ বলেন, খুব ভালো লাগছে দ্বিতীয় হয়েছি বলে। এতো বড়ো মঞ্চে সফল হয়েছি ভেবেই আনন্দ হচ্ছে। শুধু মাত্র টেকনিক্যাল কারণের জন্য রাজ্যস্তরে প্রথম হতে পারলাম না। তবে মালদহে তিনটি পুরস্কার এসেছে। এই ভেবেই ভালো লাগছে। আরও বড়ো স্তরে যেতে চাই।
গৌড় মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ অসীমকুমার সরকার বলেন, আমাদের কলেজের খেলোয়াড়রা একাধিক পদক পেয়েছে। এটা খুব আনন্দের বিষয়। এটা শুধু কলেজ নয়, জেলার গর্বের ব্যাপার ও খুশির খবর। আমরা তাদের পাশে আছি। জেলার ক্রীড়া সংস্থাও উচিত তাদের পাশে থাকা। ওই সব খেলোয়াড়রা যেন আগামী দিনে আন্তর্জাতিক স্তরের প্রতিযোগিতায় যেতে পারে, সেই কামনা করি।