কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
সূত্রের খবর, আই লিগে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর শীর্ষ কর্তারা আর শিল্ডে খেলতে চাইছেন না। আই লিগের পরেই মোহন বাগান বিদেশিদের রিলিজ করে দিতে পারে অর্থ বাঁচাতে। এমনকী শেষ রাউন্ডের আগে চ্যাম্পিয়ন হয়ে গেলে গোকুলাম ম্যাচে যেতে পারে ভাঙা দল। টিম ম্যানেজমেন্ট মনে করছে, আই লিগ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর শিল্ডে খেলার জন্য ফুটবলারদের মোটিভেশন নাও থাকতে পারে। তাছাড়া পয়লা বৈশাখ আছে এটিকে’র সঙ্গে সংযুক্তিকরণ। তার আগেই আইএফএ’র কাছে বকেয়া চাইছে মোহন বাগান। কারণ জিরো ব্যালেন্সে এটিকে’র সঙ্গে হবে চুক্তি। মোহন বাগানের এক শীর্ষ কর্তা বললেন,‘বেশ কিছু টেকনিক্যাল ব্যাপার আছে। খুঁটিনাটি ব্যাপারগুলি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ইচ্ছে থাকলেও হয়তো উপায় নেই। আর আইএফএ তো শিল্ডের আমন্ত্রণপত্রে আর্থিক ব্যাপারটি উল্লেখই করেনি। বিদেশি দলের সঙ্গে আর্থিক রফা করছে আইএফএ। আমাদের সঙ্গেও তো বসা উচিত। তাই যত দিন যাচ্ছে আমাদের শিল্ডে খেলার সম্ভাবনা কমছে।’ শিল্ডের সঙ্গে জড়িয়ে আছে সমর্থকদের আবেগ। যাঁদের মুখে বারবার ১৯১১ সালে ঐতিহাসিক শিল্ড জয়ের কথা শোনা যায়, তাঁরা কি এমন একটি সিদ্ধান্তে অটল থাকবেন? এই প্রশ্ন এখন ঘুরপাক খাচ্ছে বঙ্গীয় ফুটবলের নিয়ামক সংস্থার অন্দরে।
ইস্ট বেঙ্গল আই লিগে চ্যাম্পিয়ন হচ্ছে না। ভিক্টর রবিবার প্রথম ম্যাচে প্রত্যাশা জাগিয়েছেন। জনি অ্যাকোস্টা আসছেন এই সপ্তাহেই। শতবর্ষে এখনও কোনও ট্রফি নেই। তাই আর্থিক দাবিদাওয়া তুলছে না ইস্ট বেঙ্গল। বরং শিল্ডে চ্যাম্পিয়ন হয়ে শতবর্ষে মুখরক্ষার চেষ্টায় লাল হলুদ। ক্লাবের এক শীর্ষ কর্তা বললেন,‘মরশুমে আমাদের দু’টি লক্ষ্য। প্রথমে ১৫ মার্চের ডার্বি জয়, দ্বিতীয়টি আইএফএ শিল্ডে চ্যাম্পিয়ন হওয়া।’
ট্রাউয়ের বিরুদ্ধে কার্ড সমস্যায় নেই আশুতোষ: আগামী রবিবার ট্রাউয়ের বিরুদ্ধে রাইট ব্যাক আশুতোষ মেহতাকে পাচ্ছে না মোহন বাগান। শনিবার চার্চিলের বিরুদ্ধে ফের হলুদ কার্ড দেখেছেন আশুতোষ। এই নিয়ে এবারের আই লিগে মোট চারটি হলুদ কার্ড দেখায় আশুতোষ ট্রাউ ম্যাচ খেলতে পারবেন না। মোহন বাগান- নেরোকা ম্যাচে ধনচন্দ্র সিং সরাসরি লাল কার্ড দেখেছিলেন। তবে তাঁকে মাত্র একটি ম্যাচে সাসপেন্ড করেছে এআইএফএফ! তিনি ট্রাউ ম্যাচে খেলতে পারবেন।