পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
কথা ছিল স্ট্রাইকার মার্কোসকে ছেড়ে দেওয়া হবে। কিন্তু কোচের পছন্দের কারণে তিনি থাকছেন। ইস্ট বেঙ্গলে আসছেন ভিক্টর পেরেজ অলোন্সো ও জনি অ্যাকোস্টা। এই সপ্তাহের মধ্যে চলে আসার কথা ভিক্টরের। আর গত মরশুমে লাল-হলুদে খেলে যাওয়া কোস্টারিকান বিশ্বকাপার জনি অ্যাকোস্টা আসবেন ভিসা পেলেই। তিনি ইতিমধ্যে ভিসার জন্য আবেদন করেছেন। কোয়েসের তরফ থেকে এই খবর দেওয়া হয়েছে। কিন্তু প্রশ্ন হল, এত পরে ইস্ট বেঙ্গল ম্যানেজমেন্টের বোধোদয় হল কেন? বিদেশি ফুটবলার পরিবর্তনের দাবি অনেক আগে থেকেই জোরালো হয়েছিল। আসলে ম্যানেজমেন্ট সংক্রান্ত দলাদলি শতবর্ষে পা দেওয়া ক্লাবটির সম্মান ধুলোয় মিশিয়ে দিয়েছে। জনি অ্যাকোস্টা ও ভিক্টর যবেই আসুন না কেন, তাঁদের পক্ষে আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি ট্রাউয়ের বিরুদ্ধে অ্যাওয়ে ম্যাচ খেলা সম্ভব নয়। বরং ২৯ ফেব্রুয়ারি কলকাতায় চার্চিল ব্রাদার্সের বিরুদ্ধে তাঁদের খেলার সম্ভাবনা রয়েছে। আসলে লিগ টেবলে ছ’নম্বরে থাকা ইস্ট বেঙ্গল আর চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আশা দেখছে না। ১৫ মার্চ ফিরতি ডার্বি জেতাই এখন মূল লক্ষ্য তাদের। প্রথম পর্বের ডার্বিতে জিতেছিল মোহন বাগান। আগামী ডার্বি জিতলে লাল-হলুদের যাবতীয় যন্ত্রণা অনেকটাই লাঘব হবে। এছাড়াও আইএফএ শিল্ডে ভালো ফল করা ইস্ট বেঙ্গলের লক্ষ্য।
প্রথম ডার্বিতে সাড়া ফেলা দেওয়া স্ট্রাইকার এডমুন্ড লালরিনডিকা গোলের পাস বাড়িয়েছিলেন। ঠিক তারপরেই চোট পেয়ে মাঠের বাইরে চলে যান তিনি। এখন তাঁর রিহ্যাব চলছে। আশা করা হচ্ছে, চার্চিল ব্রাদার্সের বিরুদ্ধে ম্যাচে তিনি খেলতে পারবেন। অ্যারোজ ম্যাচ খেলে মঙ্গলবার কলকাতায় ফিরেছেন ইস্ট বেঙ্গল ফুটবলাররা। বুধবার সকালে সল্টলেক স্টেডিয়ামের ট্রেনিং মাঠে অনুশীলন তাদের।