গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
সোমবার বিসিসিআইয়ের ওয়েবসাইটে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নবদীপ বলেন, ‘আমি যেটুকু সুযোগ পেয়েছি, নিজের সেরাটা উজাড় করে দিয়েছি। সকল ক্রিকেটারের স্বপ্ন থাকে দেশের জার্সি গায়ে প্রতিনিধিত্ব করা। আমারও সেই স্বপ্ন ছিল। দেশের জার্সিতে এখনও যে কটা ম্যাচ খেলেছি, তাতে নিজের পারফরম্যান্সে আমি খুশি। দলের জন্য এভাবেই সেরাটা দিয়ে যেতে চাই।’ সীমিত ওভারের ক্রিকেটে এখনও পর্যন্ত ১৮টি উইকেট নিয়েছেন সাইনি। পাশাপাশি ব্যাট হাতেও বেশ কার্যকরী ভূমিকা নিতে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। সাইনি অবশ্য আত্মতুষ্ট নন। আরও বেশি পরিশ্রম করে যেতে চান তিনি। তাঁর কথায়, ‘যখন আমি দেশের হয়ে প্রথমবার খেলার সুযোগ পেয়েছিলাম, সেটা ছিল আমার কাছে স্বপ্নপূরণ হওয়ার মতো ঘটনা। শৈশব থেকেই সেই স্বপ্ন দেখে এসেছি আমি। সর্বপ্রথম স্থানীয় স্তরে খেলা শুরু করেছিলাম। তারপর রনজি ট্রফিতে খেলার সুযোগ পাই। আর এখন দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করছি। ধারাবাহিক এই উত্তরণ আমার জীবনটাই বদলে দিয়েছে।’ শুধু নিজের খেলা উন্নতি করাই নয়, একই সঙ্গে নতুন প্রজন্মকেও যথাসাধ্য সাহায্যের চেষ্টা করে যাচ্ছেন সাইনি। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘অ্যাকাডেমিতে যে সকল নতুন ক্রিকেটার রয়েছে, আমি সবসময় তাদের সাহায্য করার চেষ্টা করি। বেশ কিছু নতুন খেলোয়াড়কে ক্রিকেটের সরঞ্জাম, জুতো, এমনকী আর্থিক সাহায্যও করে থাকি। আমি জানি, একজন যুব ক্রিকেটারের কাছে এই জিনিসগুলো কতটা গুরুত্বপূর্ণ।’